রাস্তার দু’ধারে পেঁজা তুলোর মত ছড়িয়ে আছে বরফ। বাড়ির ছাদে, দোকানের ছাদে পাতা রয়েছে বরফের চাদর। বেলচা, কুড়াল হাতে চলছে বরফ সাফাইয়ের কাজ। সারি সারি পাইনের জঙ্গল জুড়ে বিছানো তুষার-বিছানা। ছোট ছোট বরফের
বিনা ভিসা অর্থ্যাৎ অন-এরাভাইল ভিসার সুযোগে ইন্দোনেশিয়ার বাটাম দ্বীপ এখন সিঙ্গাপুর প্রবাসী বাংলাদেশীদের জন্য বেড়ানোর আকর্ষণীয় জায়গা হয়ে উঠেছে। পাশাপাশি ডাবল এন্ট্রি ভিসার সুবাদে সিঙ্গাপুরে ব্যবসা ও বেড়াতে যাওয়া বাংলাদেশীরাও
ইউরোপ এর মধ্যে নেদারল্যান্ডের আমস্টার্ডাম বরাবরই আমার পছন্দের শহরের মধ্যে একটি । আলহামদুলিল্লাহ এই বার আমাদের সৌভাগ্য হয়েছিল টিউলিপ ফিল্ডদেখা । যদিও টিউলিপ দেখার জন্য আমরা আলাদা প্ল্যান করেছিলাম পৃথিবীর
দার্জিলিং(Darjeeling) যাকে কিনা বলা হয় ” Queen of the Himalayas ”, কেনোই বা বলবে না হিমালয়ের কোলঘেসে গড়া ওঠা সুন্দর একটি শহর দার্জিলিং, যেখান থেকে আপনি সূর্যদয়ের সময়কার হিমালয় কে
অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি রাঙামাটির সাজেক ভ্যালি। সবুজ পাহাড়ে ঘেরা চারপাশ। সকালে সূর্য ওঠার আগে পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে জমে থাকে মেঘ। এসব মেঘের ওড়াউড়িতে যেন মেঘ আর পাহাড়ের লুকোচুরি খেলা হয়।
অপরূপ সৌন্দর্যের দেশ সিঙ্গাপুর। সৌন্দর্যের চাদরে ঘেরা দেশটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে লোকজন ভিড় জমাচ্ছে। খুব ব্যয়বহুল হলেও পরিপাটি ও নিরাপত্তার জন্য এ দেশের সুনামের জুড়ি নেই। পরিবার অথবা বন্ধুদের
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চার হাজার কিলোমিটারেরও বেশি দীর্ঘ স্থলসীমান্ত থাকলেও তার বেশিরভাগ অংশেই কিন্তু বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড প্রায় নেই বললেই চলে। যেটুকু আছে, তার প্রায় সবটাই পশ্চিমবঙ্গ ও
শ্রাবণের অঝর ধারা শেষ হলে ভাদ্র এলেই কাটতে থাকে ভারি মেঘের অবগুণ্ঠন। ধীরে ধীরে পরিস্কার হতে থাকে আকাশ। শুভ্র মেঘের পালে মিশে যায় সাদা কাশের রূপ। ঋতু চক্রে রঙ বদলায়
নিস, ফ্রান্সের দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত একটি শহর। ফ্রেঞ্চ রিভেয়েরার প্রভিন্স-আল্পেস-কোট ডি’আজুর অঞ্চল এবং ভূমধ্যসাগরীয় উপকূলে শহরটি। শহরটির পাশেই ইতালির তুরিন এবং স্পেনের বার্সেলোনা। নিস থেকে এক দিনেই তিনটি দেশ এবং দেশের
উত্তর-পূর্ব ভারতের প্রত্যেকটি রাজ্য- ই অপার সৌন্দর্যের লীলাভূমি। উজাড় করা অপার্থিব রূপ।এই রূপের হাতছানি অস্বীকার করা যায় না। পরতে পরতে ঐতিহ্য ও আভিজাত্যের ছোঁয়া। আলাদা আলাদা সংস্কৃতির ধারক ও বাহক