তুলার মতো মেঘমালা, চারদিকে সারি সারি সবুজ পাহাড়। সবুজের রাজ্যে এ যেন সাদা মেঘের হ্রদ! নিশ্চয়ই ভাবছেন স্বপ্নের মত সুন্দর এরকম দৃশ্য বাস্তবে দেখা যাবে কি? আর দেখা গেলেও হয়ত
চাও ফ্রায়া নদীর তীরে গড়ে ওঠা শহরটিতে রয়েছে কয়েকশ বছরের ইতিহাস আর ঐতিহ্য। এখানে রয়েছে অসংখ্য স্মৃতিবিজড়িত যাদুঘর, স্থাপত্য, দৃষ্টিনন্দন আর্ট গ্যালারি; যা দেখতে ভিড় করে বিশ্বের নানা দেশ থেকে
সিকিমের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সবাইকে মুগ্ধ করে। বিশ্বের তৃতীয় উচ্চতম শৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘাসহ অন্যান্য তুষারশৃঙ্গের চোখ ধাঁধানো রূপ, উচ্ছল নদী ও ঝরনা, অর্কিড ও ফুলের সমাহার, রং-বেরঙের পাখির আনাগোনা, অরণ্যের নিস্তব্ধতা- প্রকৃতির
গ্রামের নাম সাদুল্লাপুর, যার পরিচয় গোলাপগ্রাম।পুরো গ্রামই যেন গোলাপের বাগান। গ্রামে ছড়িয়ে পড়ছে গোলাপের সৌরভ। গ্রামের উঁচু-নিচু রাস্তার দুধার লাল রঙের চাদরে ঢাকা। লাল, হলুদ ও সাদা রঙের গোলাপের সৌন্দর্য
মরুভূমিতে যেমন মরীচিকা ধাঁধা লাগিয়ে দেয়, এখানেও ঠিক তেমনই। স্পষ্ট দেখছি, এক জায়গায় জলের রং গাঢ় নীল, ঠিক পাশের অংশটাই আবার টারকোয়েজ় ব্লু! কোথাও আবার পান্নারঙা জল। আলাদা আলাদা নয়,
পৃথিবীর অন্যতম নয়নাভিরাম ও অপরূপ সৌন্দর্যের দেশ মালদ্বীপ। বিধাতা যেন দুই হাত ভরে প্রকৃতির রূপে সাজিয়েছেন দেশটিকে। নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি, স্বর্গের দ্বীপ, প্রকৃতির কন্যা যেন সৌন্দর্যের রানী। যা দুনিয়াজোড়া মানুষকে
হিমালয়ের কোলে ছোট এক দেশ ‘ভুটান’। প্রকৃতি যেন অকৃপণ হাতে ভুটানকে সাজিয়েছে পাহাড়ে-নদীতে-ফুলে-ফলে। ভুটানের অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর সাধারণ মানুষের প্রতিদিনকার নিয়মানুবর্তিতা আপনাকে অবাক করবেই। লিখেছেন আপন সরকার আকর্ষণীয় ও নান্দনিক সৌন্দর্যের
বিশ্বের অনেক দেশে সুন্দর সুন্দর দ্বীপ আছে। ছুটির সময় সেসব দ্বীপে অনেকেই বেড়াতে যান। সে এক মজার অভিজ্ঞতা। বেড়ানোর জন্য, আমার বিবেচনায়, থাইল্যান্ডের দ্বীপগুলো তুলনামূলকভাবে বেশি ভালো। ওখানকার পরিবেশ ও
একসময় ইউরোপের কথা শুনলেই প্রথমে ইতালির কথা মনে ভেসে আসতো। কেননা ইংল্যান্ডের পরে ইউরোপের কোনো দেশে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি আছে দেশটিতে। নিরাপদ ও সহজ অভিবাসন এবং সমৃদ্ধ অর্থনৈতিক অবস্থানের কারণে
স্বচ্ছ-শুভ্র বরফ নিয়ে প্রিয়জনের সঙ্গে খুঁনসুটিতে মেতে উঠতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন ভারতের কলকা, শিমলা, মানালী ও লাদাখ। সেখানে বাবুই পাখির মত বরফের ঘর বানাতে পারবেন। স্বপ্ন বুনতে পারবেন। প্রিয়জনকে