বিশ্বের অনেক দেশে সুন্দর সুন্দর দ্বীপ আছে। ছুটির সময় সেসব দ্বীপে অনেকেই বেড়াতে যান। সে এক মজার অভিজ্ঞতা। বেড়ানোর জন্য, আমার বিবেচনায়, থাইল্যান্ডের দ্বীপগুলো তুলনামূলকভাবে বেশি ভালো। ওখানকার পরিবেশ ও
একসময় ইউরোপের কথা শুনলেই প্রথমে ইতালির কথা মনে ভেসে আসতো। কেননা ইংল্যান্ডের পরে ইউরোপের কোনো দেশে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি আছে দেশটিতে। নিরাপদ ও সহজ অভিবাসন এবং সমৃদ্ধ অর্থনৈতিক অবস্থানের কারণে
স্বচ্ছ-শুভ্র বরফ নিয়ে প্রিয়জনের সঙ্গে খুঁনসুটিতে মেতে উঠতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন ভারতের কলকা, শিমলা, মানালী ও লাদাখ। সেখানে বাবুই পাখির মত বরফের ঘর বানাতে পারবেন। স্বপ্ন বুনতে পারবেন। প্রিয়জনকে
সমুদ্র পাড়ে সবুজ গালিচা বিছানো এক বিস্ময়কর স্থান গুলিয়াখালী সমুদ্রসৈকত। চারপাশে বিস্তৃত জলরাশি। অন্যদিকে কেওড়া বন। এর মাঝ দিয়ে বয়ে যাওয়া ছোট ছোট খালের চারদিকে কেওড়া গাছের শ্বাসমূল বেড়িয়ে আছে।
এমনিতে খুব একটা ধারণা ছিল না দক্ষিণ চিন সাগরের পাড়ে বিস্তৃত দেশটি সম্পর্কে। শুধু জানতাম ভিয়েতনামের যুদ্ধের ইতিহাস, রাজনীতি, সেখানকার গ্রাম, খাদ্যাভ্যাস– এ সবের সঙ্গেই এ দেশের দারুণ মিল। সে
প্রথমত, মেঘালয় সরকার চায় তাদের রাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশ সীমান্তে অনেক ‘বর্ডার হাট’ গড়ে উঠুক—যেখানে সীমান্তের দুপাড়ের মানুষই তাদের নিজ নিজ মুদ্রায় নানা ধরনের জিনিসপত্র বেচাকেনা করতে পারবে। মেঘালয় ও বাংলাদেশের
সপ্তাহ ফুরাতে না ফুরাতেই মনটা আনচান করে ওঠে শহর থেকে দূরে প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যেতে। আজকের ভ্রমণগল্প আমাদের দেশের অসাধারণ সুন্দর ভাসমান পেয়ারাবাজার নিয়ে। ভাসমান বাজার বা ফ্লোটিং মার্কেট বললেই
জুনের মাঝামাঝি অসহ্য ভ্যাপসা গরম ঢাকায়। মন পাখি বলে ঘুরে আসি হিমালয়ের দেশ নেপাল। বইয়ের পাতায় কত পড়েছি, সেই কাঞ্চনজঙ্ঘার আর হিমালয় পর্বতমালার দেশ যেখানে কিনা পৃথিবীর সর্বোচ্চ দশটি পর্বতের
অষ্ট্রেলিয়ার সিডনি শহরে অবস্থিত এক দৃষ্টিনন্দন স্থাপনা সিডনি অপেরা হাউজ। ভবনটি অষ্ট্রেলিয়ার দর্শনীয় স্থানের মধ্যে অন্যতম। অষ্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের রাজধানী সিডনি। এই শহরের প্রধান প্রদর্শনীয় স্থান হলো সিডনি অপেরা
হলিডে উৎযাপনের জন্য সিঙ্গাপুরকে বেছে নেয়ার প্রথম কারণ হতে পারে বাংলাদেশ থেকে এর স্বল্প দূরত্ব। সঙ্গে অসংখ্য ফ্লাইট অপশন। ঘুরে বেড়ানোর জন্য বিচিত্র সব আকর্ষণীয় জায়গা তো রয়েছেই। এখানে রয়েছে