বিকেল হলেই এক মায়াবী আলো ছড়িয়ে পড়ে সোনালি বালুর সৈকতে। সামনে নীল ভারত মহাসাগর। দূরে দূরে কালো পাহাড়। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরও বেশ কিছুক্ষণ আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে থাকে রঙের আঁচড়।
আমাদের অনেক যারা এই এই ছিটমহল মধ্যে অবতরণ Bay এলাকায় হিসাবে পরিচিত অবিলম্বে একটি আড়াআড়ি তাই বিভিন্ন এবং সুন্দর উপর বসবাসের সৌভাগ্য স্বীকার করেন। তবুও, জীবনের প্রগাঢ় দিকগুলির দিকে ঝুঁকে
ভারতের দার্জিলিং গেলে অবশ্যই একবার কালিম্পং ঘুরে আসবেন। নাহলে পরে আফসোস করতে হবে। দার্জিলিং থেকে সুমোতে কালিম্পং যাওয়া যায় আকাবাকা পাহাড়ি পথ বেয়ে শুধু শুধু নিচের দিকে নামতে হয়। ঘন্টা
প্রতিদিনের কর্মব্যস্তময় জীবন থেকে ছুটি নিয়ে আমরা বাই ঘুরতে যেতে পছন্দ করি। এক্ষেত্রে কারো পছন্দ সমুদ্র, আবার কারো পাহাড়। তবে পাহাড়ের নিস্তব্ধতা আমাদের অনেক বেশি ডাকে। আর পাহাড়ে ঘুরতে যেতে
ইস্তাম্বুলের দুপাশে দুটি সাগর। একটি কৃষ্ণসাগর ও অন্যটি মারমারা। এ দুটি সাগরকে যুক্ত করেছে বসফরাস প্রণালি। আবার বসফরাস প্রণালি ইস্তাম্বুলকে এশিয়া ও ইউরোপ মহাদেশকে আলাদা করেছে। একটি শহরের একাংশ এশিয়ায়
ঘোরাঘুরি করে সময় কাটাতে কার না ভালো লাগে। ব্যস্ততা থেকে ছুটি নিয়ে নিজের পছন্দ মতো কিছু দর্শনীয় স্থান ঘুরে আসতে সকলেরই ইচ্ছা করে। অসাধারণ সুন্দর কিছু দর্শনীয় স্থান রয়েছে হাতের
চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি পার হতেই শুরু হয়েছে আঁকাবাঁকা ও উঁচুনিচু রাস্তা। বুঝতে বাকি নেই, পার্বত্যাঞ্চলে ঢুকে পড়েছি। গুইমারা অঞ্চল। মানিকছড়ি উপজেলা। চট্টগ্রাম থেকে যেতে খাগড়াছড়ির প্রবেশদ্বার। পুরো জেলা তো পর্বত! শৈল
গ্রিসের সর্ববহৎ দ্বীপ হিসেবে পরিচিত নেক্সস। গ্রিসের উত্তর পশ্চিম উপকূলে নেক্সস শহর অবস্থিত। এটি একসময় প্রত্নতাত্ত্বিক সাইক্ল্যাডিক সংস্কৃতির কেন্দ্র ছিল। গ্রিসের সবচেয়ে সুন্দর জায়গাগুলোর মধ্যে অন্যতম এই শহরটি। গ্রিসে প্রতি
রাতের অন্ধকার নেই এখানে। বিশেষ করে এই সময়টাতে মোটেও নেই। এখানকার অন্ধকার খুঁজতে মানুষকে নামতে হয় মাটির নিচে। প্রায় একশ তলা বিল্ডিং সমান নিচ দিয়ে চলে মেট্রো রেল। তাতে চড়ে
বিকেলের সোনা রোদে নীল সাগরের তীরের ক্যাস্ট্রুপ বিমানবন্দরের রানওয়েতে যেদিন প্রথম নেমেছিলাম, তখনই মনে হয় ভালবেসে ফেলেছিলাম দিনেমারদের ওই দেশটাকে। প্লেনটা রানওয়ের পথে সাবধানে এগোচ্ছিল তার গন্তব্যের দিকে। সূর্যের পড়ন্ত