ভ্রমণ মানেই ভিন্ন আনন্দ, ভিন্ন অভিজ্ঞতা! ভ্রমণপিপাসুদের জন্য ছুটির দিন মানেই ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান। কোথায় যাবেন-এমন ভাবনাও মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকে। দিনে দিনে কোথায় যাওয়া যায় এমন জায়গা বাছাই করা
অন্যান্য দ্বীপদেশগুলোর মত জাঁকজমক না হলেও, বাংলাদেশের উপকূলগুলো মোটেই বঞ্চিত হয়নি প্রাকৃতিক শোভা থেকে। পৃথিবীর এই বৃহত্তম ব-দ্বীপের আঙ্গিনা সযত্নে ধুয়ে দিয়ে যায় বঙ্গোপসাগরের ফেনিল জলরাশি। সামুদ্রিক হাওয়ার পরশে পলিমাটির
বর্তমানে করোনা আতঙ্কে দিন কাটছে বিশ্ববাসীর। ভ্রমণপ্রিয় মানুষগুলোও গৃহবন্দি রয়েছেন। এমন অবস্থায় সবারই দম বন্ধ অবস্থা। তাই অনেকেই ভাবছেন করোনাকাল শেষ হলে বা এই ভাইরাসের আতঙ্ককে জয় করতে পারলেই আবার
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত সিকিম একটি ছোট পার্বত্য রাজ্য। আজকাল অনেক বাংলাদেশী পর্যটকই সেখানে ঘুরতে যান। সুউচ্চ পর্বতমালা, সাজানো গ্রাম, মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য, হ্রদ এবং প্রাচীন বৌদ্ধ বিহারগুলির কারণে সিকিম পর্যটকদের
লেখাপড়া ও কর্মব্যস্ততা প্রত্যেকের জীবনকেই একঘেয়ে করে তোলে। শরীর ও মন যেন আর চলতে চায় না। তাই দুটোকেই সুস্থ রাখার জন্য চাই বিনোদন। বিশেষ করে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে হারিয়ে যেতে
ইতালির উপসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের একটি দ্বীপ ক্যাপ্রি। ক্যাপ্রি দ্বীপে যত দূর চোখ যায় শুধু সবুজ আর নীলের বিস্তীর্ণ জলরাশি। সমুদ্রের বুকে ফারাগ্লিওনি নামের বিশাল বিশাল পাথর উঁচু হয়ে এক মনোরম দৃশ্যের
আমার বন্ধুদের মধ্যে অনেকেই ইটালি গিয়েছিল। তবে যে প্রথম গিয়েছিল সে হচ্ছে ওয়াহিদ সিনহা। পাতলা ছিপছিপে, মুখে সবসময় হাসি, ভাল ফুটবল খেলতো। ক্লাসে পরীক্ষায় অঙ্কে শূন্য পেতো অথচ ইতিহাসে একশয়
পৃথিবীর অন্যতম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত দেশ ভারত মহাসাগরের দ্বীপ রাষ্ট্র মালদ্বীপ। প্রকৃতি এখানে এমনভাবে সেজেছে যে মানুষ মুগ্ধ না হয়ে পারে না! তাই তো পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশের মানুষও কর্মব্যস্ত
এভারেস্ট কন্যা নেপাল বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর দেশটিতে অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে। পোখারা, লুম্বিনি, ভক্তপুর, নাগরকোটসহ নেপালের আরও অনেক অঞ্চলে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। নেপালের সেরা ৫টি
মুম্বই। আরব সাগরের ধারে দেশের বাণিজ্য নগরী এটি। আর এই শহরের সবচেয়ে নাম করা রাস্তাটির নাম নেতাজি সুভাষচন্দ্র মার্গ। তবে এই নামটা পোশাকী। আসলে এটি হল মুম্বইয়ের বিখ্যাত মেরিন ড্রাইভ।