পার্থ। দক্ষিণ-পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থিত পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া রাজ্যের রাজধানী ও নগর। সোয়ান নদীর তীরে এ নগর গড়ে উঠেছে। প্রায় ১.৯৭ মিলিয়ন অধিবাসী এ নগরে বসবাস করেন।সিডনি, মেলবোর্ন ও ব্রিসবেনের পর এটি
সব ধরনের ভ্রমণপিপাসুর জন্য বছরের সবচেয়ে বড় ছুটিতে ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা আরেকটু সহজ করে দিতে আজ থাকছে মালদ্বীপের গল্প। প্রিয়জনকে সঙ্গে নিয়ে ভালো একটা সময় কাটানোর জন্য অন্যতম একটি রোম্যান্টিক
ভূ-স্বর্গ নামে পরিচিত কাশ্মীর। এর রূপে এমনই মুগ্ধ হয়েছিলেন মোঘল বাদশাহ জাহাঙ্গীরযে কাশ্মীরকে স্বর্গের সাথে তুলনা করেছেন। কাশ্মীরের রূপের কথা নতুন করে বলার কিছু নাই। ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করে এমন
গ্রামের নাম সাদুল্লাপুর, যার পরিচয় গোলাপগ্রাম।পুরো গ্রামই যেন গোলাপের বাগান। গ্রামে ছড়িয়ে পড়ছে গোলাপের সৌরভ। গ্রামের উঁচু-নিচু রাস্তার দুধার লাল রঙের চাদরে ঢাকা। লাল, হলুদ ও সাদা রঙের গোলাপের সৌন্দর্য
প্রমোদতরী শব্দটি উচ্চারিত হলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে বিশালাকৃতির ক্রুজ বা জাহাজ। সমুদ্রে ভেসে থাকা সত্ত্বেও এখানে রয়েছে আধুনিক সব নাগরিক সুযোগ-সুবিধা। রয়েছে নীল জলরাশি ও আকাশের মিতালি উপভোগ করার
মরুভূমিতে যেমন মরীচিকা ধাঁধা লাগিয়ে দেয়, এখানেও ঠিক তেমনই। স্পষ্ট দেখছি, এক জায়গায় জলের রং গাঢ় নীল, ঠিক পাশের অংশটাই আবার টারকোয়েজ় ব্লু! কোথাও আবার পান্নারঙা জল। আলাদা আলাদা নয়,
অস্ট্রেলিয়া দূতাবাসে ভিসা প্রসেসিংয়ে পনের হাজারটা টাকা স্রেফ গচ্ছা। আমরা ছয় বন্ধুর কাউকেই ভিসা দেয়নি। মনটা ভীষণ খারাপ। বন্ধু রাসেল সবুরের মাথায় এলো নতুন বুদ্ধি, ধুত্তুরি অস্ট্রেলিয়া! যামুই না! বেড়ানোর
দার্জিলিং জমজমাট গল্পে প্রথমবার কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখে লালমোহনবাবুর মাথা খারাপ দশা। তোপশের ঘুম ভাঙিয়ে জানালার সামনে দাঁড় করিয়ে উচ্চকণ্ঠে লালমোহনবাবুর এথিনিয়াম ইন্সটিটিউটের শিক্ষক বৈকুন্ঠ মল্লিকের লেখা এই অদ্ভুতুড়ে কবিতাটা আবৃত্তি করলেন
ঘুরে এলাম মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালা লামপুর আর ঐতিহাসিক শহর মালাক্কা। আমাদের চার জনের দল নিয়ে। এয়ারপোর্ট থেকে রওনা হলাম হোটেলের উদ্দেশে। ডিসেম্বরের ভোর। ঘড়ির কাঁটা আমাদের থেকে আড়াই ঘণ্টা এগিয়ে।
মাঘপূর্ণিমার সময় জয়সলমির যাওয়ার একটি প্রধান আকর্ষণ হলো, দেশ-বিদেশের পর্যটকরা সারা বছর ধরেই যে দিনগুলোর জন্য অন্তহীন অপেক্ষা করে থাকে, সেই বহু আকাঙ্ক্ষিত বর্ণময় মরু উৎসবে শামিল হওয়া। গত বছরে