ঘুরাঘুরি করতে করতে আমরা আবারো বেড়িয়ে পড়েছি, এই বাংলার রুপ গিলতে। দলবল নিয়ে আধ বাস টিম ঘুরুঞ্চি ছুটছি এবার নয় কুঁড়ি কান্দার ছয় কুঁড়ি বিল নামে খ্যাত ‘টাঙ্গুয়ার হাওরে’। রাতের
ব্রাসেলসের আবহাওয়া লন্ডনের মতোই। এই রোদ, এই বৃষ্টি। সকালে রোদ দেখলে যেমন আনন্দে লাফিয়ে ওঠার কিছু নেই, তেমনি বৃষ্টি দেখেও গোমড়ামুখে বসে থাকার মানে হয় না। এমনকি মাঝে মাঝে আবহাওয়ার
রানা ভাই শিলিগুড়িতে আগে পৌঁছানোয় টিমের জন্য বেশ উপকারই হয়েছিল। তিনি বেশ কয়েকটি স্থানীয় ট্যুর কোম্পানির সঙ্গে আগেই কথা বলেছিলেন। কোম্পানিগুলো শিলিগুড়ি থেকে আমাদের সিকিমে জীপে করে নিয়ে যাবে। সেইসাথে
লেখাপড়া ও কর্মব্যস্ততা প্রত্যেকের জীবনকেই একঘেয়ে করে তোলে। শরীর ও মন যেন আর চলতে চায় না। তাই দুটোকেই সুস্থ রাখার জন্য চাই বিনোদন। বিশেষ করে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে হারিয়ে যেতে
অবসর সময়ে কোন স্থান ভ্রমণের কথা যদি বলতেই হয় তবে সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে প্রথম দিকে মনে পড়বে থাইল্যাণ্ডের কথা। ছবির মত এই দেশটি যেন নানান রকম নিসর্গ আর সমুদ্র আদরে
মেঘ পাহাড়ের লুকোচুরি বাঁকের পরে বাঁক পেরোনোর রহস্য দেখতে চাইলে যেতে হবে মেঘালয়ের রাজধানী শিলং এ। রবীন্দ্রনাথের অনেক লেখায় শিলংয়ের কথা এসেছে বার বার। তখনই সিদ্ধান্ত নিই শিলং যাবোই। তাই
সৈকতে বেড়ানোর পাশপাশি আছে নানা মজার আয়োজনসৈকতে সাদা নরম বালু। সামনে বিস্তৃত নীল সমুদ্র। তাতে রংবেরঙের ছোট ছোট নৌকা। পেছনে সবুজের চাদর বিছানো পাহাড়। বেড়ানোর জায়গা যদি এমন হয়, তাহলে
সামনে সমুদ্র। পায়ের নিচে ভেজা বালি। আর মাথার কাছ দিয়ে গর্জন করতে করতে উড়ে যাচ্ছে বিশালাকার প্লেন। এতটাই নিচ দিয়ে যে প্লেনের সঙ্গে সেলফি তোলা যায়। ফুকেটের ‘মাই খাও’ সমুদ্র
বৃটিশ স্বাশিত ভারতের গৃীষ্মকালীন রাজধানী ছিল শৈল শহর শিমলা। শিমলার পরিবেশ বাস্তবিকই মনোরম। একদিকে রূপার মতো ঝকঝকে বরফের বিচিত্র সমাবেশ অন্যদিকে মনোরম আবহাওয়া শিমলাকে আকর্ষনীয় করে তুলেছে। এই দুনির্বার আকর্ষনে
সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীটাকে সাজিয়েছেন অপার মহিমা দিয়ে৷ কোথাও পাহাড়, কোথাও পর্বত, কোথাও মালভূমি, কোথাও অপরিসীম জলরাশি, কোথাও সমতল আবার কোথাও বা কলকল ধ্বনি দিয়ে বয়ে চলা ঝর্ণা৷ এক একটি নিদর্শনের এক