সব পেয়েছির দেশ তাইল্যান্ড। ল্যান্ড অফ স্মাইলস। হারিয়ে যাওয়ার ঠিকানার নাম তাইল্যান্ড। এই দেশটায় এলে অন্তত কিছুদিনের জন্য নিত্যনৈমিত্তিক চিন্তাগুলো সরিয়ে রাখাই যায়। সমুদ্রের বুকে রয়েছে কয়েকটা দ্বীপ, যেগুলো তৈরি
গন্তব্যস্থল সম্পর্কে যতো বেশি সম্ভব তথ্য সংগ্রহ করি। কোনো প্যাকেজের অধীনে যাওয়ার চেয়ে নিজের মতো করে পারিকল্পনা করাকেই বেশি প্রাধান্য দেই। যদিও ব্যাপারটা প্যাকেজে ঘুরতে যাওয়ার চেয়ে অপেক্ষাকৃত বেশি কষ্টসাধ্য
মেঘ পাহাড়ের লুকোচুরি বাঁকের পরে বাঁক পেরোনোর রহস্য দেখতে চাইলে যেতে হবে মেঘালয়ের রাজধানী শিলং এ। রবীন্দ্রনাথের অনেক লেখায় শিলংয়ের কথা এসেছে বার বার। তখনই সিদ্ধান্ত নিই শিলং যাবোই। তাই
বিদেশ ভ্রমণের শখ প্রত্যেকটি মানুষের মধ্যেই থাকে। কিন্তু খরচের কথা ভেবে সকলেই পিছিয়ে যান। যদি পর্যটকেরা কম খরচে বিদেশ ভ্রমণের আনন্দ উপভোগ করতে চান তাহলে ভুটানের মতো ভালো জায়গা আর
কুয়াকাটা দক্ষিণ এশিয়ায় এক মাত্র সমুদ্র সৈকত যেখানে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায়।কুয়াকাটা পটুয়াখালী জেলায় অবস্থিত। অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগর কন্যা কুয়াকাটার সৌন্দর্য দেখতে দেশ-বিদেশ থেকে পর্যটকরা ভিড় জমায়
থাইল্যান্ডের সৌন্দর্য সব পর্যটককেই মুগ্ধ করে। সেখানকার সাদা বালির সমুদ্রসৈকত, রাতে ঘোরাঘুরি, হৈ-হুল্লোরসহ ঐতিহাসিক সব দর্শনীয় ইমারত দেখতে প্রতি বছর লাখো পর্যটক থাইল্যান্ডে ভিড় করেন। বিশেষ করে আবার হানিমুন ডেস্টিনেশন
নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে আপার জঙ্গু’র পথ ১৫০ কিলোমিটারের আশপাশে। গাড়ি নিয়ে পৌঁছে যাওয়া যায় সংকলং। সেখান থেকে অবশ্য গাড়ি যাওয়ার পথ নেই। পেরোতে হয় বাঁশের সাঁকো। নিচে বয়ে চলেছে
বাংলাদেশের অনেকেই দেশে ও দেশের বাইরে বেড়াতে যান। বিশ্ব পর্যটন দিবসে আপনাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল বাংলাদেশের কোন জায়গাগুলো আপনার কাছে আকর্ষণীয় মনে হয়। অনেকে খাগড়াছড়ি, সাজেক, বান্দরবান, রাতারগুল, সিলেটের
স্টেশনে নামতেই ভোর হয় হয়। এখনও আলো ফুটেনি। মাঘের মাঝারি সময়, তাই ঠান্ডা পড়েছে বেশ। সময় আনুমানিক ৪টা পেরিয়েছে, ঘড়ি দেখা হয়নি। প্রথমবার দেশের সীমানা পেরোনোর শঙ্কা আর উত্তেজনায় অনুভূতির
বিকেল হলেই এক মায়াবী আলো ছড়িয়ে পড়ে সোনালি বালুর সৈকতে। সামনে নীল ভারত মহাসাগর। দূরে দূরে কালো পাহাড়। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরও বেশ কিছুক্ষণ আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে থাকে রঙের আঁচড়।