নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে আপার জঙ্গু’র পথ ১৫০ কিলোমিটারের আশপাশে। গাড়ি নিয়ে পৌঁছে যাওয়া যায় সংকলং। সেখান থেকে অবশ্য গাড়ি যাওয়ার পথ নেই। পেরোতে হয় বাঁশের সাঁকো। নিচে বয়ে চলেছে
লতাপাতা-গুল্মে ভরা বিলের পানিতে ফুটে আছে হাজার হাজার লাল শাপলা। তার মধ্যে নৌকায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন আপনি। আপনার পাশ দিয়ে হুঁশ উড়ে গেল একটা বালিহাঁস। কিংবা ভুস করে ভেসে উঠল একটা
ইতালির উপসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের একটি দ্বীপ ক্যাপ্রি। ক্যাপ্রি দ্বীপে যত দূর চোখ যায় শুধু সবুজ আর নীলের বিস্তীর্ণ জলরাশি। সমুদ্রের বুকে ফারাগ্লিওনি নামের বিশাল বিশাল পাথর উঁচু হয়ে এক মনোরম দৃশ্যের
সিউল!এই নামটা শুনলে এখনো অনেকটা স্বপ্নের মাঝে হারিয়ে যাই!এখানে আসার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত এই শহর নিয়ে ছিল হাজারো কৌতুহল!বিশ্বের ব্যস্ততম শহরের মাঝে সিউল শহর যে অন্যতম তা বলার অপেক্ষা রাখে
মালদ্বীপ, পর্যটনে এক নম্বর হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে টানা চারবার। লাখ পাঁচেকের বেশি জনসংখ্যার এ দেশটিকে ২০২০, ২০২১, ২০২২ ও ২০২৩ সালের জন্য ‘ওয়ার্ল্ড বেস্ট টুরিস্ট ডেসটিনেশন’ হিসেবে ঘোষণা করেছে ওয়ার্ল্ড
এভারেস্ট কন্যা নেপাল বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর দেশটিতে অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে। পোখারা, লুম্বিনি, ভক্তপুর, নাগরকোটসহ নেপালের আরও অনেক অঞ্চলে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। নেপালের সেরা ৫টি
দিগন্ত বিস্তৃত বঙ্গপোসাগরের মাঝে ৫৭২ টি দ্বীপ নিয়ে আন্দামান ভারতের সেরা পর্যটন কেন্দ্র।আন্দামানের সবচেয়ে বড় প্লাস পয়েন্ট হচ্ছে এখানে একদিকে রয়েছে দিগন্ত বিস্তৃত নীল সমুদ্র, তেমনি রয়েছে গভীর অরন্য। আবার
যতদূর চোখ যায়-গহীন জলরাশি ছুঁই ছুঁই সুনীল আকাশ। উত্তাল ঢেউয়ের তালে দুলে চলছে নৌকা। দিগন্তবিস্তৃত উদার সাগরে নির্নিমেষ তাকিয়ে থাকতে থাকতে বিমোহিত আবেশে হারিয়ে যায় মন। ভাবুন বঙ্গোপসাগরে মাঝখানে আপনি,
প্রাগ, এটি চেক প্রজান্ত্রের সবচেয়ে বড় শহর এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের ১৪তম বৃহত্তম শহর। সোনার একশ স্পায়ারের শহর, বিশ্বের মুকুট ইত্যাদি বিশেষণে বিশেষায়িত করা হয় এই শহরটিকে। ১৯৯২ সাল থেকে ইউনেস্কোর
মেঘলা আকাশ। তবে প্লেন থেকেই দেখা যাচ্ছিল দক্ষিণের শৈল শহরের কালো পাহাড়গুলো। প্লেন যখন কোয়েম্বাতুর রানওয়ে স্পর্শ করল তখন ভরদুপুর। কেরালার সীমানাঘেঁষা তামিলনাড়ু রাজ্যের একটি জেলা কোয়েম্বাতুর। এবার গন্তব্য নীলগিরি