বিভিন্ন জাতি ও জাতিসত্তার সমন্বয়ে আমাদের বাংলাদেশ। সুতরাং, প্রত্যেকের রয়েছে আলাদা উৎসব ও পালাপার্বণ। আবার জাতিভেদে রয়েছে একই উৎসবের ভিন্ন নাম ও উদযাপনের তরিকা। যেমন- বাঙালির যা পহেলা বৈশাখ, চাকমাদের
মাত্র ৪০ থেকে ৫০ বছরের ব্যাবধানে অনুন্নত তৃতীয় বিশ্বের একটি দেশ থেকে একটি পরিপূর্ণ উন্নত দেশে পরিণত হয়ে সিঙ্গাপুর একটি চমক সৃষ্টি করেছে। ১৯৬৫ সালে স্বাধীনতা প্রাপ্ত সিঙ্গাপুর ছিল অগোছালো,
গোটা বিশ্বের পর্বতারোহীদের পছন্দের দেশ নেপাল। অন্নপূর্না কিংবা এভারেস্টে জয়ের জন্য সারা বছরই তারা এখানে ভিড় করেন। এছাড়াও এখানকার প্রাকৃতিক দৃশ্য, খাবার যে কোনো পর্যটককেই মুগ্ধ করে। কাঠমান্ডুর পর্যটন এলাকার
নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে আপার জঙ্গু’র পথ ১৫০ কিলোমিটারের আশপাশে। গাড়ি নিয়ে পৌঁছে যাওয়া যায় সংকলং। সেখান থেকে অবশ্য গাড়ি যাওয়ার পথ নেই। পেরোতে হয় বাঁশের সাঁকো। নিচে বয়ে চলেছে
গতকাল খুব ধকল গেছে শরীরে। ভোর সকালে হোটেল থেকে বেরিয়ে ব্লু মাউন্টেইন দেখে আবার হোটেলে ফিরে আসতে গভীর রাত হয়ে যায়। তাই আজ দূরের কোন প্রোগ্রাম রাখিনি। গাইডকে আগেই বলে
বিকেল হলেই এক মায়াবী আলো ছড়িয়ে পড়ে সোনালি বালুর সৈকতে। সামনে নীল ভারত মহাসাগর। দূরে দূরে কালো পাহাড়। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরও বেশ কিছুক্ষণ আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে থাকে রঙের আঁচড়।
থাইল্যান্ডের বৃহত্তম দ্বীপ হলো ‘ফুকে’। এটি থাইল্যান্ডের আরেকটি পর্যটন-স্বর্গরাজ্য। ব্যাংকক থেকে ৮৭০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই দ্বীপ। এখানকার প্রধান দ্রব্য হলো টিন ও রাবার। থাও থেপ কাসাত্রি এবং থাও সিসুনথন
যদি ঘুরতে যাওয়ার জন্য লম্বা ছুটি নেওয়ার মতো সুবিধা না থাকে, তবে ঈদের ছুটি হতে পারে আপনার জন্য সেরা সময়। বিদেশে ছোট একটা ট্যুর দিয়ে ফেলুন এ ছুটিতে। আজ দেশের
কুয়ালালামপুরের পরিচয় দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার মধ্যে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর হল এমন এক শহর যেখানে বিভিন্ন জাতি ও সংস্কৃতির মানুষ ঘুরতে যেতে পছন্দ করে। এখানে পুরাতন ঐতিহ্যের সাথে সাথে আধুনিকতার ছোঁয়াও খুঁজে
সাগর, বালি, সৈকতে রক্তিম সূর্য্যের অনাবিল দৃশ্য আর সমুদ্র তরঙ্গে আছড়ে পড়া ঢেউ, সবুজ পাহাড়সহ প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য দেখতে কার না ভালো লাগে। এই সবকিছু যদি একসঙ্গে দেখতে চান তবে