সৈকতে বেড়ানোর পাশপাশি আছে নানা মজার আয়োজনসৈকতে সাদা নরম বালু। সামনে বিস্তৃত নীল সমুদ্র। তাতে রংবেরঙের ছোট ছোট নৌকা। পেছনে সবুজের চাদর বিছানো পাহাড়। বেড়ানোর জায়গা যদি এমন হয়, তাহলে
অষ্ট্রেলিয়ার সিডনি শহরে অবস্থিত এক দৃষ্টিনন্দন স্থাপনা সিডনি অপেরা হাউজ। ভবনটি অষ্ট্রেলিয়ার দর্শনীয় স্থানের মধ্যে অন্যতম। অষ্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের রাজধানী সিডনি। এই শহরের প্রধান প্রদর্শনীয় স্থান হলো সিডনি অপেরা
নিজের আত্ম-বিশ্লেষণ করার জন্য যখন কোনো বিশেষণ খুঁজি তখন ‘সুযোগ সন্ধানী ‘ বিশেষণটা বেশি যৌক্তিক মনে হয়। নিজের ইচ্ছাগুলোকে অন্যের উপলক্ষের সাথে গেঁথে দেয়ায় আমি বেশ পারদর্শী। আর তাই স্ত্রীর
সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীটাকে সাজিয়েছেন অপার মহিমা দিয়ে৷ কোথাও পাহাড়, কোথাও পর্বত, কোথাও মালভূমি, কোথাও অপরিসীম জলরাশি, কোথাও সমতল আবার কোথাও বা কলকল ধ্বনি দিয়ে বয়ে চলা ঝর্ণা৷ এক একটি নিদর্শনের এক
মরুভূমির বুকে ফুলের রাজ্য। আকাশ থেকে দেখলে মনে হবে যেন ফুলের সাগর। গিনেস বুকে নাম উঠেছে ৭২ হাজার বর্গমিটার আয়তনের দুবাই মিরাকল গার্ডেন। চারদিকে ফুল দিয়ে তৈরি করা হয়েছে চোখজুড়ানো
কেরালায় কয়েকদিন বেড়িয়ে আসলে আপনার মনে হবে, এ যেন এক ভিন্ন ভারত। ভারতের অন্য প্রদেশের সঙ্গে কেরালার তেমন কোনো মিল নেই। মানুষ থেকে শুরু করে, তাদের ভাষা, শিক্ষা, সংস্কৃতি, খাদ্যাভ্যাস,
এখানকার সুবিশাল ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলে মাথা উচুঁ করে দাঁড়িয়ে আছে নানা প্রজাতির বৃক্ষরাজি। নীল জলরাশির সমুদ্র সৈকত, মায়া হরিণের সৌন্দর্য, ঝাঁকে-ঝাঁকে পাখিদের উড়ে বেড়ানো, নদীর বুকে জেলেদের মাছধরা দৃশ্য যে কারো
মরুভূমিতে যেমন মরীচিকা ধাঁধা লাগিয়ে দেয়, এখানেও ঠিক তেমনই। স্পষ্ট দেখছি, এক জায়গায় জলের রং গাঢ় নীল, ঠিক পাশের অংশটাই আবার টারকোয়েজ় ব্লু! কোথাও আবার পান্নারঙা জল। আলাদা আলাদা নয়,
দুবাই আমাদের অনেকের কাছেই স্বপ্নের একটি গন্তব্য। যারা দুবাই সম্পর্কে কিছুটা হলেও জানেন তারা তো সুযোগ পেলে দুবাই ভ্রমণের জন্য এক বাক্যে রাজী হয়ে যাবেন! দুবাই এর জাঁকজমক ও জৌলুসপূর্ণ
প্রমোদতরী শব্দটি উচ্চারিত হলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে বিশালাকৃতির ক্রুজ বা জাহাজ। সমুদ্রে ভেসে থাকা সত্ত্বেও এখানে রয়েছে আধুনিক সব নাগরিক সুযোগ-সুবিধা। রয়েছে নীল জলরাশি ও আকাশের মিতালি উপভোগ করার