ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের প্রতিটি রাস্তায় ইতিহাস ও ঐতিহ্যের ছাপ পাওয়া যায়। ফরাশিরা শিল্প প্রেমিও বটে। এছাড়া এদের মধ্যে খাওয়া দাওয়ার বৈচিত্র চোখে পড়ে। প্যারিসে প্রতিবছর সারারাত ক্যাপি আর্টস ফেস্টিভাল অনুষ্ঠিত
ভ্রমণের জন্য দ্বীপের মতো চমৎকার জায়গা খুব কমই আছে। মূলভূমি থেকে দূরে চারদিক কেবলই পানিতে ঘেরা একেকটি দ্বীপ প্রাণ, প্রকৃতি ও জীবনযাত্রার স্বকীয়তায় অনন্য। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর শ্বাসরুদ্ধকর মনোরম দৃশ্যে
আমাদের কর্মব্যস্ত এই জীবন সর্বদাই ছুটে চলেছে। ক্লান্তি বা অবসাদ থাকা সত্ত্বেও থেমে নেই কোনো কিছু। মাঝে মাঝে উপলব্ধি করতে পারবেন জরাজীর্ণ সময় থেকে আপনি কিছু সময়ের জন্য মুক্তি পেতে
সৌন্দর্যের লীলাভূমি ভূস্বর্গ কাশ্মীর সম্পর্কে জানা ও দেখার ইচ্ছা সেই স্কুল জীবন থেকে। বইয়ের পাতায় কাশ্মীরের দৃষ্টিনন্দন নৈসর্গিক নয়নাভিরাম শোভার বর্ণনা পড়ে মুগ্ধ হতাম আর মনে মনে স্বপ্ন দেখতাম আহ!
হৃদয় দোলানো রূপের মাদকতায় যে কেউ বিভোর হয়ে যাবেন নিশ্চিত। সুউচ্চ পাহাড়, সবুজ বনানী, ঘন মেঘমল্লার দল, বাহারি রংয়ের আকাশ, সাঙ্গুর বহতা স্রোত, দুর্গম অরণ্য ঘেরা হাজারো ঝরনা ধারায় বেঁচে
পৃথিবীর অন্যতম নয়নাভিরাম ও অপরূপ সৌন্দর্যের দেশ মালদ্বীপ। বিধাতা যেন দুই হাত ভরে প্রকৃতির রূপে সাজিয়েছেন দেশটিকে। নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি, স্বর্গের দ্বীপ, প্রকৃতির কন্যা যেন সৌন্দর্যের রানী। যা দুনিয়াজোড়া মানুষকে
দ্বীপটির মূল আকর্ষণ এর অনন্য ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্যশৈলীর বাড়িঘর আর ব্রেথটেকিং ক্যালডেরা। এখানকার বাড়িঘরগুলো প্রকৃতপক্ষে পোসকাফো (গুহাঘর) ধরণের, বিভিন্ন প্রাকৃতিক দূর্যোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্যই এই ধরণের গুহাঘর নির্মাণ করে এখানকার
পুলক জাগে বৈকি। শ্যামদেশের সৌন্দর্য, রসনা আর নারী উদ্বেল করে। রাজধানী ব্যাংককও মোহাবিষ্ট করে পর্যটকদের। এই জাদুর শহরে আছে মৌতাত বোনা নানা আয়োজন। শহর থেকে সওদা কিনে বেশ কয়েকজন প্রবীণ
সুইজারল্যান্ড অনেকের মতো আমারও স্বপ্নের দেশ। ছোটবেলায় প্রথম যখন বিভিন্ন দেশের নাম পড়তে শিখি, তখন কেন যেন নিজের দেশের নামের পর সুইজারল্যান্ড নামটাই আমাকে বেশি আকৃষ্ট করতো। দেশটি নিয়ে মনে
অষ্ট্রেলিয়ার সিডনি শহরে অবস্থিত এক দৃষ্টিনন্দন স্থাপনা সিডনি অপেরা হাউজ। ভবনটি অষ্ট্রেলিয়ার দর্শনীয় স্থানের মধ্যে অন্যতম। অষ্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের রাজধানী সিডনি। এই শহরের প্রধান প্রদর্শনীয় স্থান হলো সিডনি অপেরা