পৃথিবীর অন্যতম নয়নাভিরাম ও অপরূপ সৌন্দর্যের দেশ মালদ্বীপ। বিধাতা যেন দুই হাত ভরে প্রকৃতির রূপে সাজিয়েছেন দেশটিকে। নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি, স্বর্গের দ্বীপ, প্রকৃতির কন্যা যেন সৌন্দর্যের রানী। যা দুনিয়াজোড়া মানুষকে
সময় তখন ঘড়িতে আনুমানিক দুপুর ৩টা ১২ মিনিট। আমরা তখন দুপুরের খাবার শেষ করে আজোরেশের আরেক আশ্চর্য ফারনাশের দিকে রওনা হলাম। বহুল প্রতীক্ষিত আগ্নেয়গিরির সন্ধানে। কী আশ্চর্য! রেস্টুরেন্ট থেকে গাড়িতে
দিগন্ত বিস্তৃত বঙ্গপোসাগরের মাঝে ৫৭২ টি দ্বীপ নিয়ে আন্দামান ভারতের সেরা পর্যটন কেন্দ্র।আন্দামানের সবচেয়ে বড় প্লাস পয়েন্ট হচ্ছে এখানে একদিকে রয়েছে দিগন্ত বিস্তৃত নীল সমুদ্র, তেমনি রয়েছে গভীর অরন্য। আবার
সিলেট নগরী থেকে ৬২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত প্রকৃতি কন্যা খ্যাত জাফলং খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। জাফলং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি। পিয়াইন নদীর তীরে স্তরে স্তরে বিছানো পাথরের স্তুপ জাফলংকে করেছে
ভারতের রাজস্থান মানেই এক ভিন্নস্বাদের ভ্রমণ। যেখানে মিলবে দূর্গের দর্শন, মিলবে মরুভূমি ও ঐতিহাসিক নিদর্শন। ভ্রমণ তালিকাতে থাকবে একাধিক জায়গা, যা অন্যান্য ভ্রমণের থেকে বহু অংশে আলাদা। রাজস্থান ভ্রমণের জন্য
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে নানা বিস্ময়। তেমনই এক অত্যাশ্চর্য স্থান হলো লাল সৈকত বা রেড বিচ। চীনের লিয়াওনিং প্রদেশের পাঞ্জিনে এই রেড বিচের অবস্থান। বেইজিং থেকে স্থানটির দূরত্ব
দীর্ঘ রাজনৈতিক অস্থিরতা আর প্রাকৃতিক দুর্যোগ শেষে খানিকটা স্বস্তির সন্ধানে ভ্রমণপিয়াসুরা ছুটছেন নতুন বা পুরোনো গন্তব্যে। বাংলাদেশের পর্যটকদের প্রথম পছন্দই বলা চলে কক্সবাজার। বলা যায়, এখনই সময় কক্সবাজার ভ্রমণের। কারণ,
রেলপথটির কাজ সম্পন্ন করতে খরচ পড়বে ২৫০ বিলিয়ন ডলার বা ২৫ হাজার কোটি ডলার। আশা করা হচ্ছে, এই প্রকল্পটিতে ১ হাজার ২০০ মাইলের বেশি দৈর্ঘ্যের রেললাইন তৈরি হবে। আর এটি
প্রমোদতরী শব্দটি উচ্চারিত হলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে বিশালাকৃতির ক্রুজ বা জাহাজ। সমুদ্রে ভেসে থাকা সত্ত্বেও এখানে রয়েছে আধুনিক সব নাগরিক সুযোগ-সুবিধা। রয়েছে নীল জলরাশি ও আকাশের মিতালি উপভোগ করার
কমবেশি আমরা সবাই এই পান্ডামিকের বন্দি জীবনের ভুক্তভুগি। ছোটোবড়ো সবাই যেন একই ঘরের মধ্যে থেকে, একই বাতাস গ্রহণ করে, একই মানুষ দেখে হাফিয়ে উঠেছি। একসময়ের “Home sweet home” যেন এখন “Home bitter home” এ