1. [email protected] : Cholo Jaai : Cholo Jaai
  2. [email protected] : admin2024 :
শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৪১ অপরাহ্ন

চলো যাই জাফলং ঘুরে আসি

  • আপডেট সময় সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

সিলেট নগরী থেকে ৬২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত প্রকৃতি কন্যা খ্যাত জাফলং খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। জাফলং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি। পিয়াইন নদীর তীরে স্তরে স্তরে বিছানো পাথরের স্তুপ জাফলংকে করেছে আরো আকর্ষণীয়।

সীমান্তের ওপারে ভারতের পাহাড় টিলা, ডউকি পাহাড় থেকে অবিরাম ধারার প্রবাহমান জলপ্রপাত, ভিউকি ঝুলন্তব্রিজ, পিয়াইন নদীর স্বচ্ছ হিমেল পানি, উঁচু পাহাড়ে গহীন অরণ্য ও ঝর্ণার নীরবতার কারনে এলাকাটি পর্যটকদের দারুনভাবে আকর্ষন করে।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

এসব দৃশ্য দেখতে প্রতিদিন প্রচুর দেশি বিদেশি পর্যটক ছুটে আসে এখানে। ভ্রমন পিপাসুদের কাছে জাফলং এর আকর্ষণ আলাদা।সিলেট ভ্রমনে এসে জাফলং না গেলে আপনার ভ্রমনটাই অপূর্ণ থেকে যাবে।তাইতো ভ্রমন পিপুসুদের জন্য অন্যতম টুরিষ্ট স্পট জাফলং।প্রাকৃতিক অপরুপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি জাফলং। এখানে শীতকালে পর্যটকদের ভীড় থাকে বেশি।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

এখানে আছে কমলার বাগান, আনারস, লেবু, নাসপাতির বাগান, পাহাড়ে চোখে পড়ে চায়ের বাগান এবং গাছে গাছে পান। খাশিয়ার পান খেতে খুবই সুস্বাদু।আদিবাসী খাশিয়া পল্লী দেখে মুগ্ধ হতে হয়। এখানে গেলে ভ্রমন পিপাসুদের মন ভরে যায়। জাফলং যাওয়ার পথে তামাবিল কয়লার খনি দেখে নিতে পারেন। এখানে পথের পাশে দেখতে পাবেন হাজার হাজার সুপারি গাছ আর গাছে পেচানো পানের বাগান, শুধু বাগান আর বাগান।বাগানের ভিতর দিয়ে আপনি নির্ভিঘেœ ঘুরে বেড়াতে পারেন। জাফলং এ ঝর্নার পানিতে গোসল করতে পারেন।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

মাচাং এর উপর খাশিয়াদের সারি সারি বাশেঁর এবং ছনের বসতঘর।

পিকানিক স্পটের মধ্যে আপনাকে আপ্যায়নের জন্য আছে রেস্টুরেন্ট। খুধা পেলে কিছু একটা খেয়ে নিতে পারেন।

বর্ষায় জাফলং এর রুপ লাবন্য যেন ভিন্ন মাত্রায় ফুটে ওঠে।খাশিয়া পাহাড়ের চূড়ায় তুলোর মতো মেঘ বিচরন করে। যখন তখন অঝোর ধারায় বৃষ্টি।সেই সঙ্গে কয়েক হাজার ফুট উপর থেকে আসে ঝর্ণাধারা। এ দৃশ্য সবার নয়ন জুড়িয়ে যায়।

ব্যাবসায়ীরা পাথরের সন্ধানে নৌপথে জাফলং আসে। এই ভাবে এখানে গড়ে উঠেছে জনবসতি। সিলেট থেকে আপনি বাসে বা মাইক্রোবাসে যেতে পারেন জাফলং। সময় লাগবে মাত্র ১ ঘন্টা। এখানে পর্যটকদের জন্য রয়েছে রেস্টহাউজ। এক রাত্রি এখানে থাকলে জাফলং এর আসল রূপ আপনি উপভোগ করতে পারবেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো ক্যাটাগরি
© All rights reserved © 2024 CholoJaai
Developed By ThemesBazar.Com