ছোটবেলা থেকেই ঠাম্মার কাছে গল্প শোনা আমার ছিল সব থেকে প্রিয় শখ। কত সব জায়গা ঘুরে আশা যেত সেই গল্প গুলোর মধ্যে দিয়ে! তাই হয়তো মা আমায় আদর করে পাখি
জুনের মাঝামাঝি অসহ্য ভ্যাপসা গরম ঢাকায়। মন পাখি বলে ঘুরে আসি হিমালয়ের দেশ নেপাল। বইয়ের পাতায় কত পড়েছি, সেই কাঞ্চনজঙ্ঘার আর হিমালয় পর্বতমালার দেশ যেখানে কিনা পৃথিবীর সর্বোচ্চ দশটি পর্বতের
মালদ্বীপ, পর্যটনে এক নম্বর হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে টানা চারবার। লাখ পাঁচেকের বেশি জনসংখ্যার এ দেশটিকে ২০২০, ২০২১, ২০২২ ও ২০২৩ সালের জন্য ‘ওয়ার্ল্ড বেস্ট টুরিস্ট ডেসটিনেশন’ হিসেবে ঘোষণা করেছে ওয়ার্ল্ড
অষ্ট্রেলিয়ার সিডনি শহরে অবস্থিত এক দৃষ্টিনন্দন স্থাপনা সিডনি অপেরা হাউজ। ভবনটি অষ্ট্রেলিয়ার দর্শনীয় স্থানের মধ্যে অন্যতম। অষ্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের রাজধানী সিডনি। এই শহরের প্রধান প্রদর্শনীয় স্থান হলো সিডনি অপেরা
ভবিষ্যতের শহর সিঙ্গাপুর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় ভ্রমণ গন্তব্যের মাঝে একটি। উচ্চমানের প্রযুক্তি এবং অনেকগুলো সংস্কৃতির মিশ্রণে তৈরি সিঙ্গাপুর। মাত্র ৭১০ কিলোমিটার এলাকা বিশিষ্ট ভূখণ্ডটি মূলত একটি নগর রাষ্ট্র, কারণ
মেঘ পাহাড়ের লুকোচুরি বাঁকের পরে বাঁক পেরোনোর রহস্য দেখতে চাইলে যেতে হবে মেঘালয়ের রাজধানী শিলং এ। রবীন্দ্রনাথের অনেক লেখায় শিলংয়ের কথা এসেছে বার বার। তখনই সিদ্ধান্ত নিই শিলং যাবোই। তাই
বিভিন্ন জাতি ও জাতিসত্তার সমন্বয়ে আমাদের বাংলাদেশ। সুতরাং, প্রত্যেকের রয়েছে আলাদা উৎসব ও পালাপার্বণ। আবার জাতিভেদে রয়েছে একই উৎসবের ভিন্ন নাম ও উদযাপনের তরিকা। যেমন- বাঙালির যা পহেলা বৈশাখ, চাকমাদের
যৌনতার জন্য বিশ্বজুড়েই পরিচিতি আছে থাইল্যান্ডের পাতায়া শহর। উদ্দামতার লীলাভূমি যেন পাতায়ার সমুদ্র সৈকত! চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে এই শহরটি নিয়ে একটি প্রতিবেদন করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য মিরর। সেই প্রতিবেদনে ‘বিশ্বের
ভারতের রাজস্থান মানেই এক ভিন্নস্বাদের ভ্রমণ। যেখানে মিলবে দূর্গের দর্শন, মিলবে মরুভূমি ও ঐতিহাসিক নিদর্শন। ভ্রমণ তালিকাতে থাকবে একাধিক জায়গা, যা অন্যান্য ভ্রমণের থেকে বহু অংশে আলাদা। রাজস্থান ভ্রমণের জন্য
শীত আর বর্ষা, এ দুই সময়ে হাওরে পর্যটকদের আনাগোনা বেড়ে যায় বহু গুণ। যান্ত্রিকতায় মোড়ানো শহুরে জীবনকে কিছু দিনের জন্য হলেও বিদায় জানিয়ে হারিয়ে যেতে ইচ্ছে হয় অজানায়। আর সেই