সিলেটে চা বাগানের পর সবচেয়ে পুরনো ভ্রমণস্থল হলো জাফলং। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি এই জাফলংয়ের ওপারে খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়, এপারে জাফলংয়ের বুক চিরে বয়ে গেছে দুই নদী। ধলাই ও পিয়াইন। এ
যারা ইতিমধ্যে থাইল্যান্ডের রাজধানী শহর ব্যাংকক ট্যুর করেছেন, তারা জানেন কতটা ব্যস্ত এই শহর। কয়েকদিন কাটালে আপনার কাছে মনে হতেই পারে যেন, এখানকার মানুষ বিশ্রাম নেয়ার সময় পায় না। চাও
কাশ্মিরের পরিস্থিতি এখন শান্ত। ফলে পর্যটনশিল্পের পালেও লেগেছে হাওয়া। ভূস্বর্গ কাশ্মির ভ্রমণের আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের। সুবিশাল পাহাড়, চোখজুড়ানো সবুজ কিংবা নয়নাভিরাম লেকের শান্ত শহর ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মির। সময় করে ঘুরে
চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি পার হতেই শুরু হয়েছে আঁকাবাঁকা ও উঁচুনিচু রাস্তা। বুঝতে বাকি নেই, পার্বত্যাঞ্চলে ঢুকে পড়েছি। গুইমারা অঞ্চল। মানিকছড়ি উপজেলা। চট্টগ্রাম থেকে যেতে খাগড়াছড়ির প্রবেশদ্বার। পুরো জেলা তো পর্বত! শৈল
ইতালির উপসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের একটি দ্বীপ ক্যাপ্রি। ক্যাপ্রি দ্বীপে যত দূর চোখ যায় শুধু সবুজ আর নীলের বিস্তীর্ণ জলরাশি। সমুদ্রের বুকে ফারাগ্লিওনি নামের বিশাল বিশাল পাথর উঁচু হয়ে এক মনোরম দৃশ্যের
ক্রাবি এর অন্যতম প্রধান আকর্ষণ পরিবেশবান্ধব পর্যটন, এলাকার বিভিন্ন সমুদ্র সৈকত এবং এই এলাকার বিভিন্ন আইল্যান্ড। এদের মধ্যে অন্যতম হলো ফি ফি আইল্যান্ডের ভুবন ভোলানো রুপ।ক্রাবিতে উপভোগ করা যাবে সমুদ্র
তৃতীয় বিশ্বের ছোট্ট একটি দেশে আমার জন্ম। নিজের দেশটি ছাড়া চোখ মেলে এই দুনিয়াটা যদি না দেখি তাহলে কিছুই হয়ত জানা হবে না, অনেক কিছুই শেখা হবে না। যতদিন বেঁচে
তুষারের চাদরে জড়ানো পর্বত, উপত্যকা, খরস্রোতা পাহাড়ি নদী, বাহারি ফুলের বাগান, সবুজ মাঠ আর উইলো বনের সৌন্দর্যে মিলে মিশে একাকার ভূ-স্বর্গ কাশ্মীর। এখানকার বৈচিত্র্যময় প্রকৃতির নানান রূপসজ্জায় তাই কাশ্মীরকে বলা
বিদেশ ভ্রমণে যাওয়ার জন্য গুনতে হয় বেশ বড় অংকের টাকা। বাংলাদেশি মুদ্রার সঙ্গে বিদেশি মুদ্রার পার্থক্য দেখে অনেকেই ভ্রমণে যেতে সংকোচবোধ করেন। তবে বাংলাদেশ ও ভারতের আশপাশেই এমন কিছু দেশ
হিমেল হাওয়া আর শ্বেতশুভ্র বরফের দেখা পেয়ে আজ তার বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস। সে আজ আবার সেজেছে নতুন করে। তার রূপের ডালি থেকে ঠিকরে পড়ছে বরফের দ্যুতি। ট্রেন হাওড়া ছাড়ার পর সবার