আমরা ‘লুভ্যর’ মিউজিয়াম দেখে গাড়িতে উঠলাম। আমার ‘লুভ্যর’ এর ঘোর কাটছিলো না। ওখান থেকে বের হতে হতে ভাবছিলাম আবার বেঁচে থাকলে প্যারিস আসবো, শুধুমাত্র এই আর্ট মিউজিয়ামের জন্য। প্যারিসে আরো
গোয়া পৌঁছাতে বারটা থেকে বেশি বেজে গেছে, রাত আড়াইটা। আমাদের সহযাত্রী অনেক ফরেনার। তখন নিজেকেও একটু ট্রাভেলার ট্রাভেলার মনে হচ্ছে। এয়ারপোর্টেই দেখি অমুক ক্যাসিনো তমুক ক্যাসিনোর বিজ্ঞাপন। চোখ সরিয়ে নিলাম,
সন্দ্বীপ গুপ্তছড়া ঘাটে এই নবনির্মিত জেটিটি অবস্থিত। জেটির দুই পাশের ল্যাম্পপোস্টের আলোর সৌন্দর্য দেখে আপনি মুগ্ধ হবেন। সাগরের গর্জনের শব্দের সাথে সাথে সাগরের শীতল হাওয়া আপনাকে এনে দিবে অনাবিল প্রশান্তি।
যারা ইতিমধ্যে থাইল্যান্ডের রাজধানী শহর ব্যাংকক ট্যুর করেছেন, তারা জানেন কতটা ব্যস্ত এই শহর। কয়েকদিন কাটালে আপনার কাছে মনে হতেই পারে যেন, এখানকার মানুষ বিশ্রাম নেয়ার সময় পায় না। চাও
পাহাড়ি উপত্যকার চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে সর্পিল ভঙ্গিতে এগিয়ে যাচ্ছে ট্রেন। কখনো মেঘের ধোঁয়াশায় ঢাকা পড়ছে যাত্রাপথ। সেই ট্রেনের ভেতরে বসে মেঘ-পাহাড়ের মিতালী দেখতে দেখতে এগিয়ে যাচ্ছেন স্বপ্নিল ভ্রমণ গন্তব্যে। এ চিত্রকল্পটি
ডাউকি পাহাড় থেকে অবিরামধারায় প্রবাহমান জলপ্রপাত, অরণ্য বেষ্টিত উঁচু উঁচু টিলা, সারি সারি পর্বতমালা, ঝুলন্ত ডাউকি সেতু, পিয়াইন নদীর স্বচ্ছ নির্মল পানি, পাহাড়ের সঙ্গে লেগে থাকা বিশাল পাথরখণ্ড, নদীর পানিতে
যেন সমুদ্রের বুকে চকচকে এক টুকরো হীরের মত দ্বীপ। তীরে তার আছড়ে পড়ছে ঢেউ। ইস্তাম্বুলের কাছের এই দ্বীপের নাম ‘প্রিন্সেস আইল্যান্ড’। স্থানীয়রা ভালোবেসে ‘অ্যাডলার’ নামেই বেশি ডাকে। অন্য দ্বীপগুলো থেকে
যখন কোথাও ঘুরতে যাই, কোন প্রস্তুতি থাকে না বললেই চলে। এলোমেলো উদ্দেশ্যহীন বেড়ানোতে যেই আনন্দ … তা আর পাই না কোথাও। কিন্তু এবারের ভ্রমণ খুবই পরিকল্পিত … বিশাল এক টিম,
কুয়ালালামপুর থেকে পেনাং হয়ে লাংকাবি। জর্জটাউনের বোর্ডিং পাস পার হয়ে সুপার ফার্স্ট ফেরি যখন সমুদ্রের বুক চিরে এগিয়ে চলেছে, একপাশে শহর আর অন্য পাশে সবুজ পাহাড়। এরই মাঝ দিয়ে আমাদের
বিকেল হলেই এক মায়াবী আলো ছড়িয়ে পড়ে সোনালি বালুর সৈকতে। সামনে নীল ভারত মহাসাগর। দূরে দূরে কালো পাহাড়। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরও বেশ কিছুক্ষণ আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে থাকে রঙের আঁচড়।