মেঘ পাহাড়ের লুকোচুরি বাঁকের পরে বাঁক পেরোনোর রহস্য দেখতে চাইলে যেতে হবে মেঘালয়ের রাজধানী শিলং এ। রবীন্দ্রনাথের অনেক লেখায় শিলংয়ের কথা এসেছে বার বার। তখনই সিদ্ধান্ত নিই শিলং যাবোই। তাই
ছোটবেলা থেকেই ঠাম্মার কাছে গল্প শোনা আমার ছিল সব থেকে প্রিয় শখ। কত সব জায়গা ঘুরে আশা যেত সেই গল্প গুলোর মধ্যে দিয়ে! তাই হয়তো মা আমায় আদর করে পাখি
দৃষ্টিনন্দন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি পর্যটন বান্ধব পরিবেশের জন্য থাইল্যান্ড এশিয়ার মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্র। থাইল্যান্ডের অসংখ্য দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে পর্যটকদের সবেচেয়ে বেশি মুগ্ধ করে পাতায়া সমুদ্র সৈকত। এই সৈকতের সাদা নরম
হাওয়াইয়ের রাজধানী হনুলুলু উপকূলের পাশেই অবস্থিত একটি শহর। শহরটির মাইলের পর মাইল সৈকতের সৌন্দর্য আকৃষ্ট করে ভ্রমণপিপাসুদের। শহর থেকে গাড়ি করে মাত্র ৩০ মিনিটের দূরত্বে গেলেই আপনি দেখতে পারবেন বেশকিছু
হিমেল হাওয়া আর শ্বেতশুভ্র বরফের দেখা পেয়ে আজ তার বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস। সে আজ আবার সেজেছে নতুন করে। তার রূপের ডালি থেকে ঠিকরে পড়ছে বরফের দ্যুতি। ট্রেন হাওড়া ছাড়ার পর সবার
কুয়াকাটা দক্ষিণ এশিয়ায় এক মাত্র সমুদ্র সৈকত যেখানে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায়।কুয়াকাটা পটুয়াখালী জেলায় অবস্থিত। অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগর কন্যা কুয়াকাটার সৌন্দর্য দেখতে দেশ-বিদেশ থেকে পর্যটকরা ভিড় জমায়
আমাদের কর্মব্যস্ত এই জীবন সর্বদাই ছুটে চলেছে। ক্লান্তি বা অবসাদ থাকা সত্ত্বেও থেমে নেই কোনো কিছু। মাঝে মাঝে উপলব্ধি করতে পারবেন জরাজীর্ণ সময় থেকে আপনি কিছু সময়ের জন্য মুক্তি পেতে
কেরালায় কয়েকদিন বেড়িয়ে আসলে আপনার মনে হবে, এ যেন এক ভিন্ন ভারত। ভারতের অন্য প্রদেশের সঙ্গে কেরালার তেমন কোনো মিল নেই। মানুষ থেকে শুরু করে, তাদের ভাষা, শিক্ষা, সংস্কৃতি, খাদ্যাভ্যাস,
মায়াবী হরিণ, বিশাল কেওড়া বন আর নরম বালুর মাঝে অপরূপ সৈকত নিঝুম দ্বীপ। সাগরের জলরাশি আর ঢেউয়ের গর্জনের সঙ্গে হিমেল হাওয়ায় মনোমুগ্ধকর এক পরিবেশ। নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ভরা লীলাভূমি এ দ্বীপে
কমবেশি আমরা সবাই এই পান্ডামিকের বন্দি জীবনের ভুক্তভুগি। ছোটোবড়ো সবাই যেন একই ঘরের মধ্যে থেকে, একই বাতাস গ্রহণ করে, একই মানুষ দেখে হাফিয়ে উঠেছি। একসময়ের “Home sweet home” যেন এখন “Home bitter home” এ