যতই বিশ্বকাপে হারুক ব্রাজ়িল, ফুটবল মানেই যে ব্রাজ়িল, ফুটবলের শিল্প মানেই যে সে দেশ, তা দেখে এলাম কিছুদিন আগে রিও-তে গিয়ে। বিকেলের রিও-র কোপাকাবানা বেলাভূমি দেখলে মনে হবে, এ বুঝি ফুটবল, ভলিবলের অনুশীলনের মাঠ। সমুদ্রের
হাওয়াইয়ের রাজধানী হনুলুলু উপকূলের পাশেই অবস্থিত একটি শহর। শহরটির মাইলের পর মাইল সৈকতের সৌন্দর্য আকৃষ্ট করে ভ্রমণপিপাসুদের। শহর থেকে গাড়ি করে মাত্র ৩০ মিনিটের দূরত্বে গেলেই আপনি দেখতে পারবেন বেশকিছু
সৌন্দর্যের লীলাভূমি ভূস্বর্গ কাশ্মীর সম্পর্কে জানা ও দেখার ইচ্ছা সেই স্কুল জীবন থেকে। বইয়ের পাতায় কাশ্মীরের দৃষ্টিনন্দন নৈসর্গিক নয়নাভিরাম শোভার বর্ণনা পড়ে মুগ্ধ হতাম আর মনে মনে স্বপ্ন দেখতাম আহ!
সমুদ্রসৈকত বা দ্বীপ বরাবরের মতই সবার প্রিয়। সমুদ্রের উত্তাল গর্জন আর শীতল বাতাস সবার হৃদয়ই শিহরিত করে। নিজের ভেতরে অন্যরকম রোমাঞ্চ তৈরি হয়। সমুদ্র আর নীল আকাশের অপূর্ব সমন্বয় লক্ষ্য
ফ্রান্সের দক্ষিণে ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল গুলোকে বলা হয় ফ্রেঞ্চ রিভিয়েরা নামে। ফ্রেঞ্চ রিভিয়েরা নামের এই অঞ্চলটি ঠিক কোথায় থেকে শুরু হয়েছে এবং কোথায় গিয়ে শেষ এমন কোন অনুমোদিত সীমানা নেই। পূর্ব
ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র সিমলা। হিমাচল প্রদেশের এই পর্যটন কেন্দ্রটি মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য, ঔপনিবেশিক স্থাপত্য এবং মনোরম আবহাওয়ার জন্য বিখ্যাত। সিমলা ভ্রমণে গিয়ে দেখার জন্য শীর্ষ স্থানীয় কিছু স্থান
শীতে কুয়াশার চাদরে ঢাকা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি বান্দরবানে বেড়ানোর জন্য অনেকে ছুটে আসেন দূর পাহাড়ে। আর শীত মৌসুমই হলো পাহাড়-অরণ্যের জেলা বান্দরবানের দুর্গমাঞ্চলগুলোর দর্শনীয় স্থানগুলো ভ্রমণের উপযুক্ত সময়। শুধু শীত
পৃথিবীর অন্যতম নয়নাভিরাম ও অপরূপ সৌন্দর্যের দেশ মালদ্বীপ। বিধাতা যেন দুই হাত ভরে প্রকৃতির রূপে সাজিয়েছেন দেশটিকে। নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি, স্বর্গের দ্বীপ, প্রকৃতির কন্যা যেন সৌন্দর্যের রানী। যা দুনিয়াজোড়া মানুষকে
মেঘ পাহাড়ের লুকোচুরি বাঁকের পরে বাঁক পেরোনোর রহস্য দেখতে চাইলে যেতে হবে মেঘালয়ের রাজধানী শিলং এ। রবীন্দ্রনাথের অনেক লেখায় শিলংয়ের কথা এসেছে বার বার। তখনই সিদ্ধান্ত নিই শিলং যাবোই। তাই
ইতালির উপসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের একটি দ্বীপ ক্যাপ্রি। ক্যাপ্রি দ্বীপে যত দূর চোখ যায় শুধু সবুজ আর নীলের বিস্তীর্ণ জলরাশি। সমুদ্রের বুকে ফারাগ্লিওনি নামের বিশাল বিশাল পাথর উঁচু হয়ে এক মনোরম দৃশ্যের