যারা বিবাহিত জীবনের অনুভূতির পুরো ঝড় অনুভব করতে চান তাদের জন্য ইতালি একটি আদর্শ বিকল্প, কারণ এই দেশটি কবিতা, সঙ্গীত এবং নাট্য নাটকে শতাব্দী ধরে প্রশংসিত হয়েছে তা কিছুই নয়।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ৫ বছর মলদোভা রোমানিয়ার অন্তর্গত ছিলো। ১৯৪৫ সালে দেশটিকে সোভিয়েত ইউনিয়ন দখল করে নেয়। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের মধ্য দিয়ে মলদোভা স্বাধীন হয়। মলদোভায় অসংখ্য ঐতিহাসিক স্থাপনা
মেঘ পাহাড়ের লুকোচুরি বাঁকের পরে বাঁক পেরোনোর রহস্য দেখতে চাইলে যেতে হবে মেঘালয়ের রাজধানী শিলং এ। রবীন্দ্রনাথের অনেক লেখায় শিলংয়ের কথা এসেছে বার বার। তখনই সিদ্ধান্ত নিই শিলং যাবোই। তাই
পার্বত্য চট্টগ্রামের আকাশ বরাবরের মতোই মনোমুগ্ধকর। একগুচ্ছ শুভ্র মেঘের ভেলা যেন দ্বিগুণেরও বেশি বৃদ্ধি করে নীল আকাশের সৌন্দর্য। নীল আকাশের বুকে গুচ্ছাকারে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা মেঘগুলোর ফাঁক দিয়ে ছড়িয়ে পড়া সূর্যরশ্মি
আন্দামান সাগরের স্বচ্ছ জল, আকর্ষণীয় সব সৈকত, অরণ্যে ঢাকা পর্বত, ছোট ছোট দ্বীপ—একজন পর্যটককে আকৃষ্ট করার মতো মোটামুটি সবকিছুই পাবেন ফুকেটে। তারপর আছে সাগরতীরের দুর্দান্ত সব রিসোর্ট, রেস্তোরাঁ আর স্পা।
হিমেল হাওয়া আর শ্বেতশুভ্র বরফের দেখা পেয়ে আজ তার বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস। সে আজ আবার সেজেছে নতুন করে। তার রূপের ডালি থেকে ঠিকরে পড়ছে বরফের দ্যুতি। ট্রেন হাওড়া ছাড়ার পর সবার
পাহাড়ের পাদদেশ ছুঁয়ে ডাউকি নদী। স্বচ্ছ, শীতল, নীল জলরাশি নাড়া দেয় প্রকৃতিপ্রেমীদের। ডাউকি পাহাড়ের জলপ্রপাতে হিমালয়ের বরফের মতো ঠাণ্ডা ডাউকি নদীর পানি। নদীর বেলাভূমিতে বিছানো সাদা-কালো পাথর। পাহাড়, সবুজ প্রকৃতি,
তৃতীয় বিশ্বের ছোট্ট একটি দেশে আমার জন্ম। নিজের দেশটি ছাড়া চোখ মেলে এই দুনিয়াটা যদি না দেখি তাহলে কিছুই হয়ত জানা হবে না, অনেক কিছুই শেখা হবে না। যতদিন বেঁচে
macau সিটি আর taipa আইল্যান্ড,এই দুটি ছোট্ট শহর নিয়ে গঠিত এশিয়ার লাস ভেগাস নামে পরিচিত ম্যাকাও এর। ম্যাকাও এর মোট আয়তন বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার বৃহত্তর মিরপুরের চেয়েও কম হবে।সবমিলিয়ে এদেশের
সক্রিয় জীবন ব্যাংকক দিন বা রাতে বাধা না। রাতে ব্যাংকক বিশ্বব্যাপী তার ক্লাব, বার, অপমানজনক অনুষ্ঠান, গোলমালের ডিস্ক, মহান রেস্টুরেন্টের জন্য বিখ্যাত। ব্যাংককের সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় নাইটলাইফ বিশ্বের কোন প্রতিযোগী নেই।