মালদ্বীপের সৌন্দর্যের কথা মনে হলেই নীল জলের ঢেউ আছড়ে পড়ে নয়ন সাগরে। অপরূপ সৌন্দর্য আসলে কত অপরূপ তা মালদ্বীপের নীল জলের স্পর্শ না পেলে বোঝাই যাবে না। জলের সৌন্দর্য কত
বৈচিত্র্যময় দেশ আমদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বাংলায় বহুকাল ধরে এর ঋতু বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়। এখানে মূলত ছয় ঋতু : গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। এক বছরে ছয়টি ঋতুর
আজকাল সেলিব্রিটি থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ সবাই কমবেশি ভ্রমণের জন্য বেছে নিচ্ছেন মালদ্বীপ। বর্তমানে মালদ্বীপের ভিসা পাওয়াও বেশ সহজ। গরমে সেখানকার পরিবেশ বেশ মনোরম। দ্বীপ রাষ্ট্রের একেকটি দ্বীপের আছে
ভ্রমণপিপাসুদের লাদাখ বেশ পরিচিত না। হবে নাই বা কেন? রুক্ষ পাথর এবং শ্বেতশুভ্র বরফে ঢাকা এই এলাকা যে বহু মানুষেরই ভারত ভ্রমণের ‘ড্রিম ডেস্টিনেশন!’ তবে হলে কী হবে, লাদাখ ভ্রমণের
বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশ ফিনল্যান্ড। এই দেশে বিনা খরচে ভ্রমণের সুযোগ এলো। এজন্য আপনাকে একটি প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে হবে। প্রতিযোগিতায় জয়ী হলে ফিনল্যান্ডে বিনা খরচে ভ্রমণের সুযোগ পাবেন। এই অফারটি
চারদিকে সবার ঘোরাঘুরির ছবি, তা দেখে মনটাও ভালো না। মনকে ভীষণ হালকা করতে ইচ্ছে করছিল। কোথাও গিয়ে মনের সব না পাওয়া ঝেড়ে ফেলা দরকার। যেখানে থাকবে শান্ত প্রকৃতির জল, থাকবে
১. উজবেকিস্তান যাওয়ার জন্য বাংলাদেশিদের ই-ভিসা প্রদান করা হয়। ভিসা ফি জনপ্রতি ২ হাজার ৫০০ টাকা। ভিসার আবেদন আপনি নিজেই করতে পারেন। অথবা কোনো ট্রাভেল এজেন্সির মাধ্যমে করতে পারেন। ২.
বাঙালি মাত্রই ঘুরতে যেতে ভালোবাসে। কাজের ফাঁকে টুকরো ছুটি জমিয়ে ছোট্ট করে দিঘা, পুরী কিংবা দার্জিলিং ট্রিপ হয়েই যায় মাঝে মধ্যে। এছাড়া বছরে অন্তত একবার ১০-১২ দিনের বড় ট্রিপও হয়।
জুনের মাঝামাঝি অসহ্য ভ্যাপসা গরম ঢাকায়। মন পাখি বলে ঘুরে আসি হিমালয়ের দেশ নেপাল। বইয়ের পাতায় কত পড়েছি, সেই কাঞ্চনজঙ্ঘার আর হিমালয় পর্বতমালার দেশ যেখানে কিনা পৃথিবীর সর্বোচ্চ দশটি পর্বতের
সংযুক্ত আরব আমিরাতের পর্যটন শিল্পের মধ্যে অন্যতম শিল্প হচ্ছে ডেসার্ট সাফারি। যে খাত থেকে দেশটির সরকার বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় করে। সারাবিশ্বের পর্যটকরা আরবি সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত হতে ডেসার্ট সাফারি