কেউ শখের বশে কেউবা আবার অ্যাডভেঞ্চারের নেশায় বেরিয়ে পড়েন ভ্রমণে। কেউ দল বেঁধে, কেউবা আবার একা ভ্রমণ করতে পছন্দ করেন। যুক্তরাষ্ট্রের ভ্রমণবিষয়ক সংস্থা রোড স্কলার তাদের প্রতিষ্ঠানের আওতায় ভ্রমণকারী ব্যক্তিদের
পার্থ। দক্ষিণ-পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থিত পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া রাজ্যের রাজধানী ও নগর। সোয়ান নদীর তীরে এ নগর গড়ে উঠেছে। প্রায় ১.৯৭ মিলিয়ন অধিবাসী এ নগরে বসবাস করেন।সিডনি, মেলবোর্ন ও ব্রিসবেনের পর এটি
বিকেল হলেই এক মায়াবী আলো ছড়িয়ে পড়ে সোনালি বালুর সৈকতে। সামনে নীল ভারত মহাসাগর। দূরে দূরে কালো পাহাড়। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরও বেশ কিছুক্ষণ আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে থাকে রঙের আঁচড়।
পৃথিবীর অন্যতম নয়নাভিরাম ও অপরূপ সৌন্দর্যের দেশ মালদ্বীপ। বিধাতা যেন দুই হাত ভরে প্রকৃতির রূপে সাজিয়েছেন দেশটিকে। নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি, স্বর্গের দ্বীপ, প্রকৃতির কন্যা যেন সৌন্দর্যের রানী। যা দুনিয়াজোড়া মানুষকে
সুইডেন-এর মাটিতে পা দিয়ে মনে হ’ল এই দু’দিন গরম জামাকাপড়ের বুঝি বা আর প্রয়োজন পড়বে না। কলকাতার তীব্র দাবদাহ থেকে এসে কনকনে ঠান্ডায় বেশ মজা পেয়ে গেছি, অভ্যস্ত হ’য়ে পড়েছি। স্টকহোমে
ভ্রমণপিপাসুদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের ঘুরে বেড়ানোর জন্য অন্যতম পছন্দের জায়গা মালদ্বীপ। বর্তমান সময়ে অভিনয় শিল্পীদের মধ্যে অনেকেই বিয়ের পর হানিমুনের জন্য বেছে নিচ্ছেন এই মালদ্বীপকেই। আর সে কারণেই হয়তো দক্ষিণ
অবসর সময়ে কোন স্থান ভ্রমণের কথা যদি বলতেই হয় তবে সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে প্রথম দিকে মনে পড়বে থাইল্যাণ্ডের কথা। ছবির মত এই দেশটি যেন নানান রকম নিসর্গ আর সমুদ্র আদরে
গতকাল খুব ধকল গেছে শরীরে। ভোর সকালে হোটেল থেকে বেরিয়ে ব্লু মাউন্টেইন দেখে আবার হোটেলে ফিরে আসতে গভীর রাত হয়ে যায়। তাই আজ দূরের কোন প্রোগ্রাম রাখিনি। গাইডকে আগেই বলে
আমার বন্ধুদের মধ্যে অনেকেই ইটালি গিয়েছিল। তবে যে প্রথম গিয়েছিল সে হচ্ছে ওয়াহিদ সিনহা। পাতলা ছিপছিপে, মুখে সবসময় হাসি, ভাল ফুটবল খেলতো। ক্লাসে পরীক্ষায় অঙ্কে শূন্য পেতো অথচ ইতিহাসে একশয়
দ্বীপটির মূল আকর্ষণ এর অনন্য ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্যশৈলীর বাড়িঘর আর ব্রেথটেকিং ক্যালডেরা। এখানকার বাড়িঘরগুলো প্রকৃতপক্ষে পোসকাফো (গুহাঘর) ধরণের, বিভিন্ন প্রাকৃতিক দূর্যোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্যই এই ধরণের গুহাঘর নির্মাণ করে এখানকার