বিশ্বের বিখ্যাত সমুদ্র সৈকত এবং মৃদু আবহাওয়ার জন্য পর্তুগালের সুনাম রয়েছে। এছাড়াও পর্তুগালের এমন কিছু অঞ্চল রয়েছে যেখানের লোকেরা অনেক বেশি শীত অনুভব করতে পারে এবং ঘন ঘন তুষারপাতের সম্মুখীন
দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম কৃত্রিম লেক মিরসরাইয়ের মহামায়া লেক। এখানে রয়েছে পাহাড়, লেক, ঝর্ণা, সুড়ঙ্গপথ। আছে গাছগাছালি ঘেরা চমৎকার প্রাকৃতিক পরিবেশ। লেকের নীলাভ জলে কায়াকিং করে মুগ্ধ হচ্ছেন আসা পর্যটকরা। প্রকৃতিতে
থাইল্যান্ডকে বলা হয় “স্মাইল” অথবা প্রশান্তির ভূমি। এটি দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার অন্যতম সুন্দর একটি দেশ। ঐশ্বর্যশালী পর্যটন শিল্পের সব ধরনের আধুনিক স্বচ্ছন্দতা খুঁজে পাওয়া যায় এখানে। দক্ষিণ-পশ্চিম সমুদ্র সৈকত বা উত্তরের পাহাড়ী
ইতালির রাজধানী রোম শহর হাজার হাজার বছর ধরেই বিখ্যাত। প্রায় ২৮০০ বছর আগে গোড়াপত্তন হওয়া এ শহর ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে আছে। আধুনিক পশ্চিমা সভ্যতার পীঠস্থান হিসেবে দেখা হয় রোমকে। কলোসিয়াম,
পাহাড়, সমতল ভূমি আর সমুদ্রবেষ্টিত প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর একটি দেশ মালয়েশিয়া। দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার এ দেশটিকে মূলত চির-বসন্তের দেশ বলা হয়। তবে একই দেশে রয়েছে ভিন্নধর্মী আবহাওয়া। সারা বছর নাতিশীতোষ্ণ থাকা
পৃথিবীর অন্যতম নয়নাভিরাম ও অপরূপ সৌন্দর্যের দেশ মালদ্বীপ। বিধাতা যেন দুই হাত ভরে প্রকৃতির রূপে সাজিয়েছেন দেশটিকে। নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি, স্বর্গের দ্বীপ, প্রকৃতির কন্যা যেন সৌন্দর্যের রানী। যা দুনিয়াজোড়া মানুষকে
সুইজারল্যান্ড অনেকের মতো আমারও স্বপ্নের দেশ। ছোটবেলায় প্রথম যখন বিভিন্ন দেশের নাম পড়তে শিখি, তখন কেন যেন নিজের দেশের নামের পর সুইজারল্যান্ড নামটাই আমাকে বেশি আকৃষ্ট করতো। দেশটি নিয়ে মনে
জাপান ভ্রমণে গেলে টোকিও যেতে ভোলেন না কেউই! সেখানকার রাজধানী টোকিও ভ্রমণ আপনার জন্য হতে পারে সত্যিই আকর্ষণীয়। জমকালো শপিং কমপ্লেক্স, চমকপ্রদ রেস্টুরেন্ট, বিশ্ববিখ্যাত ভ্রমণ স্পটসমূহ দিয়ে পরিপূর্ণ টোকিও শহর।
কেরালা কয়েক শতাব্দী ধরে বিকশিত বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতির কারণে পরিচিত। কেরালার আছে সবচেয়ে সহজ জীবনধারা, যা তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি ও শিল্প সমৃদ্ধ ইতিহাসের সঙ্গে জড়িত। এখানে আছে বন্যপ্রাণী, সৈকত ও ব্যাকওয়াটার।
বৃষ্টির পাহাড়টা একটু অন্য রকম। নিঃশব্দের পাহাড় ঢেকে যায় সাদা মেঘের আবরণে। বৃষ্টি শেষে নীল পাহাড়। বারিধারায় ঝরনা ছুটে চলে চঞ্চল বেগে। কচি পাতায় জমে থাকে বৃষ্টির বড় বড় ফোঁটা।