বিভিন্ন জাতি ও জাতিসত্তার সমন্বয়ে আমাদের বাংলাদেশ। সুতরাং, প্রত্যেকের রয়েছে আলাদা উৎসব ও পালাপার্বণ। আবার জাতিভেদে রয়েছে একই উৎসবের ভিন্ন নাম ও উদযাপনের তরিকা। যেমন- বাঙালির যা পহেলা বৈশাখ, চাকমাদের
গ্রিসের সর্ববহৎ দ্বীপ হিসেবে পরিচিত নেক্সস। গ্রিসের উত্তর পশ্চিম উপকূলে নেক্সস শহর অবস্থিত। এটি একসময় প্রত্নতাত্ত্বিক সাইক্ল্যাডিক সংস্কৃতির কেন্দ্র ছিল। গ্রিসের সবচেয়ে সুন্দর জায়গাগুলোর মধ্যে অন্যতম এই শহরটি। গ্রিসে প্রতি
ক্রাবি এর অন্যতম প্রধান আকর্ষণ পরিবেশবান্ধব পর্যটন, এলাকার বিভিন্ন সমুদ্র সৈকত এবং এই এলাকার বিভিন্ন আইল্যান্ড। এদের মধ্যে অন্যতম হলো ফি ফি আইল্যান্ডের ভুবন ভোলানো রুপ।ক্রাবিতে উপভোগ করা যাবে সমুদ্র
প্রাগ, এটি চেক প্রজান্ত্রের সবচেয়ে বড় শহর এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের ১৪তম বৃহত্তম শহর। সোনার একশ স্পায়ারের শহর, বিশ্বের মুকুট ইত্যাদি বিশেষণে বিশেষায়িত করা হয় এই শহরটিকে। ১৯৯২ সাল থেকে ইউনেস্কোর
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত সিকিম একটি ছোট পার্বত্য রাজ্য। আজকাল অনেক বাংলাদেশী পর্যটকই সেখানে ঘুরতে যান। সুউচ্চ পর্বতমালা, সাজানো গ্রাম, মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য, হ্রদ এবং প্রাচীন বৌদ্ধ বিহারগুলির কারণে সিকিম পর্যটকদের
ফাং নাগা নামের ছোট্ট ভিন্ন একটা দ্বীপ। দ্বীপটি থাইল্যান্ডের পর্যটন শহর ফুকেট থেকে প্রায় দুই ঘণ্টার দূরত্বে। সরাসরি ফুকেট থেকে নৌকায় কিংবা গাড়িতে করে পাতং জাহাজ ঘাট এবং সেখান থেকে
শৈশবের সঙ্গী রূপকথা, উপকথার দেশ রাশিয়া নিয়ে এক অলীক স্বপ্ন বাস করত অন্তরে। কল্পিত চিত্রের সাথে কিছু সাদৃশ্য এবং কিছু বিভেদ রয়ে গেল বাস্তব অভিজ্ঞতায়। ৪ জুন, শেষ বিকেলে সেন্ট
ভারত মহাসাগরের বুকে জেগে উঠা হাজার দ্বীপের দেশ মালদ্বীপ। উপর থেকে দেখলে মনে হয় নীল সমুদ্রের বুকে এক টুকরো উন্মুক্ত অ্যাকুরিয়াম। স্বচ্ছ নীল জলে বেবি ডলফিনরা দল বেঁধে মনের আনন্দে
স্বচ্ছ-শুভ্র বরফ নিয়ে প্রিয়জনের সঙ্গে খুঁনসুটিতে মেতে উঠতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন ভারতের কলকা, শিমলা, মানালী ও লাদাখ। সেখানে বাবুই পাখির মত বরফের ঘর বানাতে পারবেন। স্বপ্ন বুনতে পারবেন। প্রিয়জনকে
কক্সবাজারের কলাতলী। হোটেল অ্যালবাট্রসে উঠি আমরা ৫৪ জনের এক বিশাল বাহিনী। প্রথম দিনটি কাটল পাহাড়ের ঢাল বেয়ে উঠে-নেমে, বালুময় সৈকতে পা ডুবিয়ে হেঁটে আর গোসলের ছলে সাগর জলে দুরন্তপনায় মেতে।