পাহাড়ের বুক চিরে আছড়ে পড়ছে প্রবহমান শুভ্র জলধারা। গুঁড়ি গুঁড়ি জলকণা আকাশের দিকে উড়ে গিয়ে তৈরি করছে কুয়াশার আভা। স্রোতোধারার কলতানে নিক্বণ ধ্বনির উচ্ছ্বাস। শীতলতার পরশ, যেন সবুজ অরণ্যে প্রাণের
‘ফুকেট’ থাইল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। রাজধানী শহর ব্যাংকক থেকে ৮৪৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই দ্বীপনগরী থাইল্যান্ডের সব থেকে বড় দ্বীপ ও বটে। মালয় ভাষায় ‘তালাং’ অথবা ‘তানজুং সালাং’ নামে
দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ুর উটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ছাড়াও বিখ্যাত চা এবং হাতে তৈরি চকলেটের জন্য। উটির দি টি ফ্যাক্টরিতে রয়েছে টি মিউজিয়াম। যা পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত আকর্ষণীয়। প্রতিদিন গড়ে ৪ হাজার
রাতারগুল হচ্ছে বিশেষ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এলাকা বা জলাবন বা সোয়াম্প ফরেস্ট। এটি বাংলাদেশের একমাত্র মিঠাপানির জলাবন এবং বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য; যা গোয়াইনঘাটে অবস্থিত। পৃথিবীর মাত্র কয়েকটি জলাবনের মধ্যে রাতারগুল অন্যতম একটি।
ফাং নাগা নামের ছোট্ট ভিন্ন একটা দ্বীপ। দ্বীপটি থাইল্যান্ডের পর্যটন শহর ফুকেট থেকে প্রায় দুই ঘণ্টার দূরত্বে। সরাসরি ফুকেট থেকে নৌকায় কিংবা গাড়িতে করে পাতং জাহাজ ঘাট এবং সেখান থেকে
ঘুরে আসুন মায়ার শহর লিসবন থেকে। পর্তুগালের নাম শুনলে মনে পড়ে, তাদের গৌরবান্বিত অতীতের কথা। পর্তুগিজরা একটা সময় অর্ধেকের বেশি পৃথিবী শাসন করেছে। এশিয়া থেকে আফ্রিকা এবং সুদূর আমেরিকা পর্যন্ত
বাল্টিক সাগর, ইউরোপের উত্তরের রহস্যময় জলরাশি, যার তীরে মিশে আছে ইতিহাস, সংস্কৃতি, আর প্রকৃতি। সুইডেনের কোল ঘেঁষে বয়ে যাওয়া এই সাগর শুধুই একটি ভৌগোলিক স্থান নয়; এটি একটি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য,
যারা বালি যাবেন বা যাওয়ার ইচ্ছা আছে তাদের জন্য এ লেখা যা কিছুটা হলেও আপনার সাহায্যে আসবে। বালি দ্বীপ সবচেয়ে সুন্দর জায়গা। একটা জায়গায় এতো কিছু দেখার আছে যা আর
সাগর, বালি, সৈকতে রক্তিম সূর্য্যের অনাবিল দৃশ্য আর সমুদ্র তরঙ্গে আছড়ে পড়া ঢেউ, সবুজ পাহাড়সহ প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য দেখতে কার না ভালো লাগে। এই সবকিছু যদি একসঙ্গে দেখতে চান তবে
কুয়াকাটা দক্ষিণ এশিয়ায় এক মাত্র সমুদ্র সৈকত যেখানে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায়।কুয়াকাটা পটুয়াখালী জেলায় অবস্থিত। অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগর কন্যা কুয়াকাটার সৌন্দর্য দেখতে দেশ-বিদেশ থেকে পর্যটকরা ভিড় জমায়