লস অ্যাঞ্জেলেস, বা সংক্ষেপে এলএ, হল যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের সবচেয়ে বড় শহর এবং বিশ্বের বিনোদন ও সংস্কৃতির অন্যতম কেন্দ্রস্থল। এলএ শুধু তার হালিউড গ্ল্যামারেই বিখ্যাত নয়, বরং এর ঐতিহাসিক সমৃদ্ধি,
মাত্র কয়েকদিন আগেই শুভ ঢাকার রাস্তায় চলেছে বিশাল যানজটে নাকাল হয়ে। এখানে বাস দাঁড়িয়ে থাকে রোডের মধ্যে, কোনাকুনিভাবে, পেছনে থাকবে অসংখ্য গাড়ির লাইন। প্যাঁ পু শব্দে কান ঝালাপালা। বাস ড্রাইভার
লাস ভেগাস, পৃথিবীর বিনোদনের রাজধানী, তার উজ্জ্বল আলোকসজ্জা, ক্যাসিনো, এবং বিনোদনমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য সারা বিশ্বে পরিচিত। এই মরুভূমির শহরটি শুধুমাত্র জুয়ার স্থান নয়, এটি হোটেল, রেস্টুরেন্ট, শপিং, এবং শৈল্পিক অনুষ্ঠানের
সৌন্দর্যের লীলাভূমি ভূস্বর্গ বলা হয় কাশ্মীরকে। প্রধানত হিমালয় পার্বত্য অঞ্চলে অবস্থিত কাশ্মীর। ভারতের এই কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলটির দক্ষিণে ভারতের হিমাচল প্রদেশ ও পাঞ্জাব রাজ্য দুটি অবস্থিত। জম্মু ও কাশ্মীরের উত্তরে
শুভ্র মেঘের পিছুপিছু ছুটে যেতে কার না ইচ্ছে করে। মেঘের ভেলায় হারিয়ে যেতে, আকাশের মেঘদের সাথে কথা বলতে চায় না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। কিন্তু কংক্রিটের এই শহরে মেঘেদের
দুবাইয়ের নাম শুনতেই সবার মাথায় আসে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু দালান ‘বুর্জ খলিফা’র নাম। মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাতটি প্রদেশের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয়, প্রধান, নিরাপদ শহর ও আমিরাতের বাণিজ্যিক রাজধানী
মানুষের জানার শেষ নেই। তাই ভ্রমণপিপাসুরা পৃথিবীটাকে ঘুরে দেখতে চায়। জয় করতে চায় সারা বিশ্বকে। তেমনি অজানা রহস্যে ঘেরা আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ।প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপূর এ দর্শনীয় স্থান ঘুরে আসতে
আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে না। দুটোই সমান পাল্লা দিচ্ছে চোখ তাতিয়ে দিতে। একটা নারকেলগাছও যে এত আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে
চোখ ধাঁধানো সমুদ্র, নব দম্পতিদের মধুচন্দ্রিমার স্থান, স্বচ্ছ জলের ঝর্ণা, সমুদ্র বালুকা, পাম গাছ, সবুজে আচ্ছাদিত পাহাড়, নানা রঙ্গের ফুল ও পাখি, শান্ত সমদ্র; এসব কিছু একসাথে উপভোগ করতে আপনাকে
বিশ্বের বিভিন্ন শহরে এবছরে ভ্রমণ করা উচিত। ঠিক কী কারণে সেসব শহরে অবশ্যই যাওয়া উচিত সেই তালিকা প্রকাশ করেছে ট্রাভেল গাইড “লোনলি প্ল্যানেট”। চলুন দেখে নেই কোন কোন শহর রয়েছে