বালি ইন্দোনেশিয়ার ৩৩টি প্রদেশের একটি। যেখানে সাগর আর পাহাড়ের দেখা মিলবে একসঙ্গে।সাগরের পানি স্বচ্ছ নীল। হু হু বাতাস আর সাদা বালুর শৈকতে আছড়ে পড়া ভারত মহাসাগরের ঢেউ। অপরূপ সুন্দর তার
ছোটবেলা থেকেই ঠাম্মার কাছে গল্প শোনা আমার ছিল সব থেকে প্রিয় শখ। কত সব জায়গা ঘুরে আশা যেত সেই গল্প গুলোর মধ্যে দিয়ে! তাই হয়তো মা আমায় আদর করে পাখি
দৃষ্টিনন্দন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি পর্যটন বান্ধব পরিবেশের জন্য থাইল্যান্ড এশিয়ার মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্র। থাইল্যান্ডের অসংখ্য দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে পর্যটকদের সবেচেয়ে বেশি মুগ্ধ করে পাতায়া সমুদ্র সৈকত। এই সৈকতের সাদা নরম
বিকেল হলেই এক মায়াবী আলো ছড়িয়ে পড়ে সোনালি বালুর সৈকতে। সামনে নীল ভারত মহাসাগর। দূরে দূরে কালো পাহাড়। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরও বেশ কিছুক্ষণ আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে থাকে রঙের আঁচড়।
ছবির মতো সুন্দর মালয়েশিয়া। কুয়ালালামপুর বিমান বন্দর থেকে হোটেলে যাওয়ার পথেই তার প্রমাণ পেলাম। সাজানো গোছানো রাজধানী শহরের চিত্র দেখলেই বুঝা যায় গোটা দেশের দৃশ্য। প্রাকৃতিক পরিবেশ আর সুপরিকল্পিত নগরায়ণ
বৃটিশ স্বাশিত ভারতের গৃীষ্মকালীন রাজধানী ছিল শৈল শহর শিমলা। শিমলার পরিবেশ বাস্তবিকই মনোরম। একদিকে রূপার মতো ঝকঝকে বরফের বিচিত্র সমাবেশ অন্যদিকে মনোরম আবহাওয়া শিমলাকে আকর্ষনীয় করে তুলেছে। এই দুনির্বার আকর্ষনে
পাহাড়ের বুক চিরে আছড়ে পড়ছে প্রবহমান শুভ্র জলধারা। গুঁড়ি গুঁড়ি জলকণা আকাশের দিকে উড়ে গিয়ে তৈরি করছে কুয়াশার আভা। স্রোতোধারার কলতানে নিক্বণ ধ্বনির উচ্ছ্বাস। শীতলতার পরশ, যেন সবুজ অরণ্যে প্রাণের
গ্রিসের সবচেয়ে সুপরিচিত দ্বীপ সান্তোরিনি। সেটির নীল গম্বুজ গির্জাগুলো ইন্সটাগ্রামে ভেসে বেড়ায়। এক স্বপ্নের গন্তব্য। আগ্নেয়গিরির দ্বীপটি বছরে ৩০ লাখের মতো পর্যটককে আকৃষ্ট করে। তবে দ্বীপটির বাসিন্দা মাত্র ২০ হাজার।
বেড়াতে যাওয়া মানে কি শুধুই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করা? কারও কারও কাছে তেমন হলেও, সকলের ভ্রমণের উদ্দেশ্য এক নয়। কেউ কেউ চান, কোনও একটি স্থানের পর্যটন কেন্দ্রগুলি ঘুরে দেখার পাশাপাশি
বিশ্ব পর্যটনের বিস্তৃত পরিমণ্ডলে এক টুকরো বাংলাদেশ কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত পৃথিবীর দীর্ঘতম অবিচ্ছিন্ন সমুদ্রসৈকত হিসেবে কক্সবাজারের সমুদ্রসৈকত বিশ্বজুড়ে পরিচিত। এটি শুধু বাংলাদেশ নয় বরং পৃথিবীর অসংখ্য সমুদ্র প্রেমীদের প্রিয় গন্তব্যস্থল। শুধু বঙ্গোপসাগরের