নানা বর্ণ, ধর্ম আর সংস্কৃতির দেশ মালয়েশিয়া। মিনি এশিয়াও বলা হয়ে থাকে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কেন্দ্রে দেশটির অবস্থান। প্রধানত দুটি খণ্ডে বিভক্ত দেশটি; পশ্চিম মালয়েশিয়া এবং পূর্ব মালয়েশিয়া। প্রায় ৪০ মাইল
শরৎকাল ওরেগনে হাঁটার জন্য আমার প্রিয় সময়। ঠান্ডা বাতাস, উজ্জ্বল পাতা, এবং শান্তিপূর্ণ ট্রেইল এই ঋতুকে একটি জাদুকরী অভিজ্ঞতা করে তোলে। ওরেগনের বিখ্যাত জলপ্রপাতগুলি যখন কমলা, লাল এবং হলুদ রঙের
কম খরচে বিদেশ ভ্রমণের খোঁজ নিতে আগ্রহী এখন কমবেশি সবাই। বর্তমানে বিদেশ ভ্রমণের কদর বেড়েছে। যদিও বিদেশ ভ্রমণে যেতে গুনতে হয় বেশ বড় অংকের টাকা। এছাড়া বাংলাদেশি মুদ্রার সঙ্গে বিদেশি
হিমেল হাওয়া আর শ্বেতশুভ্র বরফের দেখা পেয়ে আজ তার বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস। সে আজ আবার সেজেছে নতুন করে। তার রূপের ডালি থেকে ঠিকরে পড়ছে বরফের দ্যুতি। ট্রেন হাওড়া ছাড়ার পর সবার
মেঘ-পাহাড়ের দেশ জাফলং। পাহাড়ের সাথে আকাশের মিতালী এবং প্রবাহিত ঝর্ণাধারা এ যেন প্রকৃতির এক অনন্য সৃষ্টি। পিয়াইন নদীর তীরে স্তরে স্তরে সাজানো পাথরের স্তুপ জাফলংকে করেছে আরো আকর্ষণীয়। সিলেটের খাসিয়া
অক্টোবর মাসে সৃষ্টিকর্তা রং তুলি নিয়ে যেন প্রকৃতিকে সাজাতে বসেেন। চারদিকটা লাল সোনালী কমলা রংয়ের অপূর্ব একটা চাদর দিয়ে যেনো ঢেকে দেওয়া হয়। যেমন তুমি ব্ল্যাক ফরেস্টে যাও মনে হবে
ভারতের উত্তরপ্রদেশের আগ্রায় অবস্থিত ঐতিহাসিক শহর ফতেহপুর সিক্রি। মুঘল সম্রাট আকবর ১৫৬৯ সালে শহরটি প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। প্রায় ১৫ বছর ধরে এই শহরটি তার রাজধানী ছিল। তবে এক সময় পানির স্বল্পতার
পার্বত্য জেলা রাঙামাটিতে অবস্থিত কাপ্তাই হ্রদের জুরাছড়ির বিলে এখন শত শত সাদা শাপলা। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত এই রাজ্যে প্রতিদিনই বেড়াতে আসা ভ্রমণপ্রেমী ও প্রকৃতিপ্রেমীদের সমাগম চোখে পড়ার মতো। কাপ্তাই হ্রদের কাছেই
দ্বীপপুঞ্জটি দেখতে ছবির মতো। আচ্ছাদিত আদিম সৌন্দর্য, ফিরোজা-নীলাভ জল আর অদূষিত সমুদ্র সৈকত—সবমিলিয়ে লাক্ষাদ্বীপকে বলা হয় আরেক মালদ্বীপ। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মালদ্বীপকেও ছাড়িয়েছে লাক্ষাদ্বীপ! আরব সাগরের এই দ্বীপটি মূলত
মিলানে পিয়ার্সারে সেচ্চির বাড়িতে তখন আতিথ্য গ্রহণ করেছি সপ্তাহের দেড়েকের জন্যে। পাস্তা-পিৎজায় মাখামাখি খাঁটি ইতালিয় জীবনশৈলীর আস্বাদ নিচ্ছি চেটেপুটে। মিলান থেকে ভেনিস খুব দূরে নয়, ট্রেনে মাত্র ঘন্টাতিনেকের পথ। প্ল্যান করে ফেললাম একদিন