পৃথিবীর অন্যতম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত দেশ ভারত মহাসাগরের দ্বীপ রাষ্ট্র মালদ্বীপ। প্রকৃতি এখানে এমনভাবে সেজেছে যে মানুষ মুগ্ধ না হয়ে পারে না! তাই তো পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশের মানুষও কর্মব্যস্ত
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং ঐতিহ্যের পাশাপাশি বৈচিত্র্যপূর্ণ ও রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা মেলে এশিয়া ভ্রমণে। ভ্রমণবান্ধব এই মহাদেশে ভিন্ন সংস্কৃতির জনপদ যেমন রয়েছে,ঠিক তেমনি রয়েছে ঝর্ণাস্নাত শান্ত পাহাড়,প্রাণবন্ত রেইনফরেস্ট ও আদিম সৈকত। তবে
নৈসর্গিক প্রকৃতি, স্বতন্ত্র সভ্যতা-সংস্কৃতি এবং জীববৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ মালয়েশিয়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যতম সেরা গন্তব্য। দক্ষিণ চীন সাগর বিধৌত দেশটির সীমানা বহু যত্নে আগলে রেখেছে ঘন সবুজ অরণ্যে ঢাকা সুউচ্চ পর্বতমালা। উপকূলবর্তী
আন্তর্জাতিক পরিব্রাজকরা এশিয়ার যে দেশগুলো সবচেয়ে বেশি ভ্রমণ করে থাকেন সেগুলোর মধ্যে থাইল্যান্ড অন্যতম। শুধু শত বছরের ঐতিহ্য আর ভুবন ভোলানো প্রাকৃতিক নৈসর্গই নয়, দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার এই দেশটির সর্বত্রে
হিমেল হাওয়া আর শ্বেতশুভ্র বরফের দেখা পেয়ে আজ তার বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস। সে আজ আবার সেজেছে নতুন করে। তার রূপের ডালি থেকে ঠিকরে পড়ছে বরফের দ্যুতি। ট্রেন হাওড়া ছাড়ার পর সবার
বেড়ানোর পরিকল্পনার প্রথম ধাপ যে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নীরস পিডিএফ ডাউনলোড করা হতে পারে, কস্মিনকালেও কেউ ভেবেছিল? সত্যি, অতিমারি রোজ কত কী শেখাচ্ছে! নিয়মাবলি খুঁটিয়ে পড়ে জানা গেল, আপাতত বেড়াতে
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবনের সৌন্দর্য উপভোগ করতে আমরাও বেড়িয়ে পড়লাম। আর এ যাত্রায় ধরলাম মংলার পথ। যদিও ঢাকা হতে মংলা খুব একটা ভালো বাস সার্ভিস নেই। তবে যদি
২০২৪ সালের একেবারে শেষ প্রান্তে দাঁড়িয়ে আছি আমরা। ভ্রমণপ্রেমীরা এখন ২০২৫ সালের ভ্রমণ পরিকল্পনার ছক কষছেন। তাঁদের জন্য লোনলি প্ল্যানেট তৈরি করেছে সেরা ১০ শহরের একটি তালিকা। তুলুজ, ফ্রান্স। ছবি:
ভারত বিশাল এবং বৈচিত্রময় একটি দেশ। পাকিস্তান, চীন, নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ এবং মায়ানমারের সীমান্তে আরব সাগরের সঙ্গে বঙ্গোপসাগরও রয়েছে, এর অর্থ হলো দেশটি ঘুরে দেখার মতো বিভিন্ন জায়গা রয়েছে।
অপূর্ব সুন্দর সমুদ্রসৈকত, সবুজের সমারোহ, ঝিরিঝিরি হাওয়া, লাল কাকড়ার লুকোচুরি, ঢেউয়ের কলতান, নৌকা ভ্রমণ। সব মিলিয়ে মিরসরাইয়ের অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলায় অবস্থিত ডোমখালী সমুদ্রসৈকত। উপজেলার সর্বদক্ষিণ-পশ্চিমে ১৬ নম্বর সাহেরখালী