কুয়ালালামপুর থেকে পেনাং হয়ে লাংকাবি। জর্জটাউনের বোর্ডিং পাস পার হয়ে সুপার ফার্স্ট ফেরি যখন সমুদ্রের বুক চিরে এগিয়ে চলেছে, একপাশে শহর আর অন্য পাশে সবুজ পাহাড়। এরই মাঝ দিয়ে আমাদের
দ্বীপটির মূল আকর্ষণ এর অনন্য ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্যশৈলীর বাড়িঘর আর ব্রেথটেকিং ক্যালডেরা। এখানকার বাড়িঘরগুলো প্রকৃতপক্ষে পোসকাফো (গুহাঘর) ধরণের, বিভিন্ন প্রাকৃতিক দূর্যোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্যই এই ধরণের গুহাঘর নির্মাণ করে এখানকার
ভিয়েনা থেকে ব্রুনো হয়ে প্রাগে পৌঁছতে বিকেল হয়ে গেল। হোটেলে মালপত্র রেখে ডিনার খেয়েই শুরু হল আমাদের বোহেমিয়ান ট্রিপের অন্যতম সফর “নাইট ওয়াক ইন দ্যা সিটি অফ প্রাগ”। মনে মনে
হালে ইকোনমিক রেপুটেশন একটু পড়তির দিকে হলেও বৈচিত্রের দিক থেকে গ্রিসকে ১০০য় ২০০ নম্বর দেওয়া যেতেই পারে। চার সহস্রাব্দেরও বেশি ঐতিহাসিক ঐতিহ্য, উপকথা জড়িয়ে আছে গ্রিসের সঙ্গে। আর প্রকৃতি যেন বহু
ফ্যামিলি হলিডে উৎযাপনের জন্য সিঙ্গাপুরকে বেছে নেয়ার প্রথম কারণ হতে পারে বাংলাদেশ থেকে এর স্বল্প দূরত্ব। সঙ্গে অসংখ্য ফ্লাইট অপশন। ঘুরে বেড়ানোর জন্য বিচিত্র সব আকর্ষণীয় জায়গা তো রয়েছেই। এখানে
কংক্রিটের শহরে সারদিনের ব্যস্ততা! একটু ফাঁকা সময় পেলে যেন হাফ ছেড়ে বাঁচা যায়। কয়েকদিন নিরিবিলিতে সময় কাটাতে ভ্রমণপ্রিয় বাঙালিরা ছোটেন পাহাড়ের উদ্দেশ্যে। বছরের প্রায় বারো মাসই উত্তরবঙ্গে পর্যটকদের আনাগোনা লেগে
সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীটাকে সাজিয়েছেন অপার মহিমা দিয়ে৷ কোথাও পাহাড়, কোথাও পর্বত, কোথাও মালভূমি, কোথাও অপরিসীম জলরাশি, কোথাও সমতল আবার কোথাও বা কলকল ধ্বনি দিয়ে বয়ে চলা ঝর্ণা৷ এক একটি নিদর্শনের এক
নায়াগ্রা জলপ্রপাত, যা বিশ্বের অন্যতম সুন্দর ও আকর্ষণীয় প্রাকৃতিক সৌন্দর্য হিসেবে পরিচিত, প্রতি বছর লাখো পর্যটককে আকর্ষণ করে। এটি কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তে অবস্থিত একটি বিশাল জলপ্রপাত, যা পর্যটকদের মনোমুগ্ধকর
প্রকৃতির এক অপরূপ বিস্ময়। শ্রীনগরের বুকে অবস্থিত এই হ্রদ শুধু কাশ্মীরের সৌন্দর্যের প্রতীক নয়, এটি কাশ্মীরি সংস্কৃতি ও জীবনের অপরিহার্য অংশ। ডাল লেককে ঘিরে রয়েছে সবুজ পাহাড়, যেগুলো যেন হ্রদকে
সিলেট বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর স্থান। এর অনন্য প্রকৃতি, পাহাড়ি এলাকা, চা বাগান, হাওর-বাঁওড় এবং ঐতিহাসিক স্থানগুলো ভ্রমণপিপাসুদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়। নিচে সিলেটের বিভিন্ন দিক নিয়ে আরও