অন্যান্য দ্বীপদেশগুলোর মত জাঁকজমকপূর্ণ না হলেও, বাংলাদেশের উপকূলগুলো মোটেই বঞ্চিত হয়নি প্রাকৃতিক শোভা থেকে। পৃথিবীর এই বৃহত্তম ব-দ্বীপের আঙ্গিনা সযত্নে ধুয়ে দিয়ে যায় বঙ্গোপসাগরের ফেনিল জলরাশি। সামুদ্রিক হাওয়ার পরশে পলিমাটির
রডোডেনড্রন, টিউলিপ, জিনিয়া হাতড়ে হলুদ প্লাস্টার করা বাড়ির থাম বসানো প্রশস্ত বারান্দাটিতে এসে দাঁড়াতেই পদশব্দে সচকিত হয়ে গৃহকর্তা মানুয়াল মাথেউস সদর দরজার কপাট খুলে দিয়েছেন। প্রাতরাশ পর্ব অধিকাংশ জার্মান চা
মে মাসের সাতাশ তারিখ। গুড়িগুড়ি বৃষ্টি। ঠান্ডা বাতাস, উপসালা স্টেশনে নেমেই টের পাচ্ছি। খুব কাছের বন্ধু অভিনন্দন জানাতে স্টেশনে এসেছে। ছাতার নিচে হাঁটছি দুই বন্ধু গন্তব্যের দিকে। দশ বারো মিনিটের
পাহাড়ের মুগ্ধতা, সমুদ্রের বিশালতা, পুরনো শহরের মায়া আর নতুন শহরেরঝলমলে আলোয় ঘেরা চমৎকার দেশ ভিয়েতনাম। দেশটিতে পা দেওয়ার আগ পর্যন্ত আপনিঠিক গুছিয়ে চিন্তা করতে পারবেন না যে কী অপেক্ষা করছে আপনার জন্য।
পরিকল্পনা করলাম উত্তর গোলার্ধে সুমেরুর ভেতরের দিকে যাব। কোনো স্থল নেই পৃথিবীতে উত্তরের কেন্দ্রবিন্দুতে। শীতে সাগর জমে হয় বরফের দেশ। গ্রীষ্মে গলতে থাকে কিছুটা, চক্র চলে এভাবেই। আমাদের গ্রিনল্যান্ড ভ্রমণের
হোনোলুলু, হাওয়াইয়ের রাজধানী ও সবচেয়ে বড় শহর, প্রশান্ত মহাসাগরের মাঝখানে অবস্থিত এক ঐন্দ্রজালিক স্থান। এই শহরটি হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের ওয়াহু দ্বীপে অবস্থিত এবং এটি তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সমুদ্রতীরবর্তী জীবন এবং সংস্কৃতির
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং জনপ্রিয়তার কারণে উত্তরাখণ্ডের শৈল শহর আউলিকে মিনি সুইজারল্যান্ড বলা যেতে পারে। এখানে প্রায় সারা বছরই বরফ উপভোগ করতে পারেন। বরফের মরশুম না থাকলেও পর্যটক বা লোকজনের জন্য
যতদূর চোখ যায়—গহীন জলরাশি যেন ছুঁই ছুঁই করছে আদিগন্ত সুনীল আকাশ। উত্তাল ঢেউয়ের তালে দুলছে নৌকাগুলো। দিগন্তবিস্তৃত সাগরের নীল জলরাশির দিকে চোখ ছুড়ে দিলে যে কারো মন বিমোহিত হয় নিমেষে।
থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক থেকে দ্বীপ-শহর ফুকেট পৌঁছেছিলাম এক শুক্রবার। গাড়ি-ফ্লাইট-মিনিবাস পেরিয়ে পৌঁছাতে বেশ রাত হয়ে গিয়েছিলো। একা একা ট্রাভেলের বহু ঝামেলার মধ্যে একটা ঝামেলা হল, ঘুম থেকে ডাকার কেউ নেই।
কল্পনা মনে হলেও, একদিনেই ঘুরে আসতে পারেন কলকাতা। তবে তার জন্য প্রয়োজন পার্ফেক্ট প্ল্যান। আর নষ্ট করা যাবে না এতটুকু সময়। তাহলেই কেবল আপনি একদিনে ঘুরে আসতে পারেন পাশের দেশের