মানুষের জানার শেষ নেই। তাই ভ্রমণপিপাসুরা পৃথিবীটাকে ঘুরে দেখতে চায়। জয় করতে চায় সারা বিশ্বকে। তেমনি অজানা রহস্যে ঘেরা আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ।প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপূর এ দর্শনীয় স্থান ঘুরে আসতে
শীতে কুয়াশার চাদরে ঢাকা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি বান্দরবানে বেড়ানোর জন্য অনেকে ছুটে আসেন দূর পাহাড়ে। আর শীত মৌসুমই হলো পাহাড়-অরণ্যের জেলা বান্দরবানের দুর্গমাঞ্চলগুলোর দর্শনীয় স্থানগুলো ভ্রমণের উপযুক্ত সময়। শুধু শীত
ইতালির ঐতিহাসিক নগরী ভেনিস। পানির ওপর ভেসে থাকা দৃষ্টিনন্দন প্রাসাদ, তার গা ঘেঁষে একে-বেঁকে বয়ে চলা স্বচ্ছ লেকের জন্য এর খ্যাতি ভুবনজোড়া। ভেনিসের মতো নান্দনিক শহর পৃথিবীতে খুব কমই আছে।
ইউরোমনিটর ইন্টারন্যাশনালের টপ ১০০ সিটি ডেস্টিনেশন ইনডেক্স ২০২২ অনুসারে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বাণিজ্যিক শহর ‘দুবাই’ হল পর্যটনের জন্য বিশ্বের দ্বিতীয় সবচেয়ে আকর্ষণীয় শহর। এ তালিকা তৈরির জন্য ছয়টি মূল বিষয়ের
মাগাজ়িনের পাতায় এই লাইনগুলি পড়ে তখন আমার উদাসী মনে এক বেদুইন টান। ছোটবেলা থেকেই ঠাম্মার কাছে গল্প শোনা আমার ছিল সব থেকে প্রিয় শখ। কত সব জায়গা ঘুরে আশা যেত
ঈদ, পূজা পার্বণ বাঙালি সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। চৈত্র সংক্রান্তি, বৈশাখী, রোজা-রমজানসহ ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান সবকিছুর সমন্বয়ে অসাম্প্রদায়িক বাঙালি সমাজব্যবস্থার সৌন্দর্য প্রস্ফুটিত হয়। আর এমন একটি সমাজ ব্যবস্থার স্বপ্নকে বুকে ধারণ করেই,
থাইল্যান্ডের বৃহত্তম দ্বীপ হলো ‘ফুকে’। এটি থাইল্যান্ডের আরেকটি পর্যটন-স্বর্গরাজ্য। ব্যাংকক থেকে ৮৭০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই দ্বীপ। এখানকার প্রধান দ্রব্য হলো টিন ও রাবার। থাও থেপ কাসাত্রি এবং থাও সিসুনথন
আমার প্রথম বিদেশ ভ্রমণ ছিলো ভারতের কলকাতা আর চেন্নাই শহর (তৎকালীন মাদ্রাজ শহর)।১৯৯৬ সালে। বড় ভাই বাবু ভাইয়ের অপারেশন পরবর্তী চেক-আপের জন্য কলকাতা ও মাদ্রাজে যাওয়ার দরকার ছিলো। সে সফরের
ভ্রমণপিপাসুদের কাছে ভ্রমণের আনন্দ বর্ণনা করে শেষ করা যায় না। দেশে কিংবা বিদেশের দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে আসেন তারা। দেশের ভিতরও রয়েছে অতুলনীয় কিছু সৌন্দর্যে ভরপুর স্থান। তেমন একটি হলো সিলেট
ইতালি, তথা বিশ্বেরই অন্যতম পর্যটকমুখর শহর ভেনিস। এটি উত্তর-পূর্ব ইতালির ভেনেতো অঞ্চলে অবস্থিত। শহরটি কার্যত ৬০০ বছর আগের মতোই রয়েছে, যা এর চারিত্রিক আকর্ষণের কেন্দ্র। ভেনিস তার বিকাশের দিন থেকে