থাইল্যান্ডকে বলা হয় “স্মাইল” অথবা প্রশান্তির ভূমি। এটি দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার অন্যতম সুন্দর একটি দেশ। ঐশ্বর্যশালী পর্যটন শিল্পের সব ধরনের আধুনিক স্বচ্ছন্দতা খুঁজে পাওয়া যায় এখানে। দক্ষিণ-পশ্চিম সমুদ্র সৈকত বা উত্তরের পাহাড়ী
ইউরোপে রোমান্টিক ভেকেশন বা হানিমুন বলতেই সবাই ভাবে সুইজারল্যান্ড ও প্যারিসের কথা। কিন্তু আজকাল এর বাইরে গিয়ে নতুন কিছুর মজা খুঁজে নেয়াটাই যেন আধুনিকতা হয়ে দাঁড়িয়েছে। গতানুগতিক ব্যাপারে মানুষের আগ্রহ
গোয়া ভারতের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় একটি অঙ্গরাজ্য। ১৯৬১ সাল পর্যন্ত পর্তুগিজ শাসনে ছিল এটি। গোয়ায় সবচেয়ে জনপ্রিয় দর্শনীয় জায়গা হলো এখানকার সমুদ্রসৈকতগুলো। কালাংগুয়েট, আনজুনা, বাটারফ্লাই, বোগাসহ আরও অনেক সমুদ্রসৈকত রয়েছে গোয়ায়। সমুদ্রসৈকত
কক্সবাজারের কলাতলী। হোটেল অ্যালবাট্রসে উঠি আমরা ৫৪ জনের এক বিশাল বাহিনী। প্রথম দিনটি কাটল পাহাড়ের ঢাল বেয়ে উঠে-নেমে, বালুময় সৈকতে পা ডুবিয়ে হেঁটে আর গোসলের ছলে সাগর জলে দুরন্তপনায় মেতে।
জল বেষ্টিত ইতালির সুন্দর শহর ভেনিস। অনেকের কাছে এই শহর স্বপ্নের গন্তব্য। ভেনিসের সৌন্দর্য অতুলনীয় এবং অনস্বীকার্য। এর মনোরম খাল এবং আরামদায়ক গন্ডোলাগুলোর (ভেনিসের ঐতিহ্যবাহী নৌকা) কারণে শহরটি দম্পতিদের কাছে
মেঘলা আকাশ। তবে প্লেন থেকেই দেখা যাচ্ছিল দক্ষিণের শৈল শহরের কালো পাহাড়গুলো। প্লেন যখন কোয়েম্বাতুর রানওয়ে স্পর্শ করল তখন ভরদুপুর। কেরালার সীমানাঘেঁষা তামিলনাড়ু রাজ্যের একটি জেলা কোয়েম্বাতুর। এবার গন্তব্য নীলগিরি
দেশের মধ্যেই আছে নিউজিল্যান্ড পাড়া। নিশ্চয়ই অবাক হচ্ছেন! নামটা অপরিচিত বটে। অবাক করা বিষয় হলেও সত্যিই যে, বাংলাদেশের এক স্থানের নাম নিউজিল্যান্ড পাড়া। খাগড়াছড়ি থেকে দেড় কিলোমিটার দক্ষিণে পানখাইয়া পাড়ার
সৈকতে বেড়ানোর পাশপাশি আছে নানা মজার আয়োজনসৈকতে সাদা নরম বালু। সামনে বিস্তৃত নীল সমুদ্র। তাতে রংবেরঙের ছোট ছোট নৌকা। পেছনে সবুজের চাদর বিছানো পাহাড়। বেড়ানোর জায়গা যদি এমন হয়, তাহলে
পৃথিবীর অন্যতম নয়নাভিরাম ও অপরূপ সৌন্দর্যের দেশ মালদ্বীপ। বিধাতা যেন দুই হাত ভরে প্রকৃতির রূপে সাজিয়েছেন দেশটিকে। নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি, স্বর্গের দ্বীপ, প্রকৃতির কন্যা যেন সৌন্দর্যের রানী। যা দুনিয়াজোড়া মানুষকে
পুলক জাগে বৈকি। শ্যামদেশের সৌন্দর্য, রসনা আর নারী উদ্বেল করে। রাজধানী ব্যাংককও মোহাবিষ্ট করে পর্যটকদের। এই জাদুর শহরে আছে মৌতাত বোনা নানা আয়োজন। শহর থেকে সওদা কিনে বেশ কয়েকজন প্রবীণ