1. [email protected] : Cholo Jaai : Cholo Jaai
  2. [email protected] : admin2024 :
বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ১২:১০ পূর্বাহ্ন

ঘুরে আসুন ইন্দোনেশিয়ার সেরা ৫টি দর্শনীয় স্থানে

  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

জনসংখ্যা এবং ভূমি মিলিয়ে ইন্দোনেশিয়া একটি বৃহৎ দেশ। দেশটি তার নিজস্ব সাংস্কৃতিক এবং ভূতাত্ত্বিক বৈচিত্র্যের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। এখানে রয়েছে ১৮,১১০টি দ্বীপ। বিশ্বের বৃহত্তম দ্বীপপুঞ্জ এই দেশ। প্রায় ২৪০ মিলিয়ন জনসংখ্যায় ৩০০টি জাতিগোষ্ঠী রয়েছে যারা ২৫০টিরও বেশি ভাষায় কথা বলে থাকে। পর্যটকরা সাধারণত ঘুরে দেখার জন্যে বালি একমাত্র জায়গা হিসেবে চিনে থাকেন। তবে পর্যটকরা ইন্দোনেশিয়ার আরও অনেক সুন্দর জায়গা রয়েছে যা খুব সহজেই তারা ঘুরে দেখতে পারেন। আসুন জেনে নিই-

১. গিলি দ্বীপপুঞ্জ

লম্বকের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র হলো গিলি দ্বীপপুঞ্জ। গিলি ট্রাওয়ানগান, গিলি মেনো এবং গিলি এয়ার নামক তিনটি ছোট দ্বীপের সমন্বয়ে গঠিত এই দ্বীপপুঞ্জটি। দ্বীপপুঞ্জ খুবই মনোরম এবং শান্তিময়। সমুদ্র সৈকতের পাশেই রয়েছে ক্যাফে যেখানে গান বাজনা করা হয়। লম্বকের উপকূলের আশেপাশে গিলি নামে আরও অনেক দ্বীপ রয়েছে।

২. বোরোবুদুর

বোরোবুদুর বিশ্বের অন্যতম বিখ্যাত বৌদ্ধ মন্দির যেটি জাভার ইয়োগিয়াকার্তা থেকে ৪০ কিমি (২৫ মাইল) উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত। ৮ম এবং ৯ম শতাব্দীতে প্রায় ৭৫ বছর নিয়ে সাইলেন্দ্রের রাজ্যকালীন আনুমানিক ২ মিলিয়ন পাথরের ব্লকের মধ্যে নির্মিত হয়েছিল এই মন্দিরটি। ১৪ শতক থেকে মন্দিরটি পরিত্যক্ত যা এখনও রহস্যজনকই রয়ে গেছে এবং বহু শতাব্দী ধরেই আগ্নেয়গিরির ছাইয়ের স্তরের নিচে জঙ্গলে লুকায়িত আছে। এটি ইন্দোনেশিয়ার অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন স্থান হিসেবে পরিচিত।

৩. কমোডো জাতীয় উদ্যান

কমোডো ন্যাশনাল পার্কটি লেসার সুন্দা দ্বীপপুঞ্জের মধ্যে অবস্থিত একটি জাতীয় উদ্যান। যেখানে তিনটি বড় দ্বীপ কমোডো, পাডার এবং রিনকা সঙ্গে আরও ২৬টি ছোট দ্বীপ রয়েছে। পার্কটির নামকরণ করা হয়েছে কমোডো ড্রাগনের নামে।

৪. তোরাজাল্যান্ড

তোরাজাল্যান্ড (টানা তোরাজা) দক্ষিণ সুলাওয়েসির একটি উচ্চভূমি অঞ্চল, তোরাজা হলো জনগণের আবাসস্থল। তোরাজানরা তাদের বিশাল চূড়া-ছাদের বাড়ির জন্য বিখ্যাত। যা টংকোনান নামে পরিচিত এবং যা দর্শনীয় স্থান হিসেবে দেখতে বেশ সুন্দর।

৫. বালিয়েম উপত্যকা

পশ্চিম নিউ গিনির উচ্চভূমিতে অবস্থিত বালিয়াম উপত্যকাটি পাথর যুগের আভাস দেয়। ১৯৩৮ সাল পর্যন্ত উপত্যকাটি বহির্বিশ্বের কাছে পরিচিত ছিল না। যখন হল্যান্ডিয়া (বর্তমানে জয়পুরা) থেকে দক্ষিণ দিক পর্যন্ত একটি বৃহৎ কৃষি জনসংখ্যা আবিষ্কার হয়েছিল।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো ক্যাটাগরি
© All rights reserved © 2024 CholoJaai
Developed By ThemesBazar.Com