এশিয়ার এক প্রান্তে আছে রোদে ভেজা দ্বীপপুঞ্জ, আরেক প্রান্তে প্রচণ্ড আর্দ্রতা ও অঝোর ধারার বৃষ্টি। সামনে আসছে জুন মাস। একেবারে ঋতুভিত্তিক একটি ভ্রমণ পরিকল্পনা করতে পারেন এখনই। গ্রীষ্মে ভ্রমণের আদর্শ জায়গাগুলো হলো
বুসান, দক্ষিণ কোরিয়া
কে-সংস্কৃতির জন্য বিখ্যাত কোরিয়ার বুসান শহর। শহরটি বিভিন্ন কে-ড্রামার শুটিং লোকেশন এবং কে-বিউটি স্টোরের জন্য বিখ্যাত। বুসান বাজেটবান্ধব শহর। শীতল প্রশান্তির জন্য এ শহরে আছে হায়েউন্দের মতো সমুদ্রসৈকত। এ ছাড়া গামচেওন কালচার ভিলেজের রঙিন সৌন্দর্য আর জাগালচি ফিশ মার্কেটের টাটকা সামুদ্রিক খাবার উপভোগ করা যাবে শহরটিতে।
দা নাং, ভিয়েতনাম
সমুদ্রসৈকত ভ্রমণের জন্য সেরা অঞ্চল ভিয়েতনামের দা নাং। গ্রীষ্মকালে দেশটির অনেক অংশে ভারী বৃষ্টিপাত হলেও উত্তরের উপকূলীয় অঞ্চলে তা হয় না। মাই খে ও নন নুউক-এর সৈকত, ড্রাগন ব্রিজ, মিউজিয়াম অব চ্যাম স্কাল্পচার দেখা যাবে দা নাং গেলে। এ শহরও বাজেটবান্ধব। দা নাং শহর থেকে মাত্র এক ঘণ্টার দূরত্বে আছে ইউনেসকো ঘোষিত ঐতিহ্যবাহী শহর হোই আন।
সিঙ্গাপুর
বিভিন্ন স্বাদের খাবারের জন্য সেরা দেশ সিঙ্গাপুর। জুন মাস এই দেশ ভ্রমণের উপযুক্ত সময়। এ সময় সেখানে বৃষ্টি অন্যান্য সময়ের তুলনায় কম হয়। হকার সেন্টার নামে পরিচিত খোলা আকাশের কমিউনিটি ডাইনিং হলগুলোতে মালয়, চীনা, ভারতীয় ও ইন্দোনেশীয়দের স্বতন্ত্র খাবারের স্বাদ নেওয়া যায় তুলনামূলক কম খরচে।
সূত্র: লোনলি প্ল্যানেট